চতুৰ্বিংশ অধ্যায়। vSR& পাখীদের মৃত্য ও প্রেমালাপ দেখি, আমার ”মন আনন্দে অধীর হইয়া যায়। আমি এরূপ অবস্থা কতবার অনুভব করিয়াছি যেন তার প্রেমধারা প্ৰব্ৰাহিত হইয়া জগতকে প্লাবিত করিতেছে।” এই সকল চিন্তা কি ভগবানের সহিত যুক্ত আত্মার হৃদয়ের প্ৰতিধ্বনি নহে ? আবার লিখিতেছেন :- “আমরা ভাবুক ও কল্পলা-প্রিয়। আমাদের মন নির্দিষ্ট রেখার মধ্যে থাকিতে ভালবাসে না । নির্দেশবিহীন চিত্ত, নির্দেশবিহীন ভাব, ‘আমাদের ভাল লাগে । এই ইংরাজ জাতির ভাব বিপরীত । ইহারা reality চায়। ভাবুকত ইহাদের প্রকৃতিতে নাই। আমাদের ভাবুকিপ্রকৃতিতে কতকটা unreality থাকিয়া যায়। অর্থাৎ—আমরা ভাবের স্রোতে যতদূর যাই—এবং ভাবের পক্ষ ধরিয়া যত উচ্চে উঠি, আমাদের জীবন তত উচ্চে যায় না । আমার মধ্যে এই ভাবুকত রহিয়াছে।” ১৪ই আগষ্ট, মঙ্গলবার, ১৮৮৮ “জগদীশ্বর সকলকে এক কাজের জন্য সৃষ্টি করেন নাই। কেহ কেহ খনির গর্তের মধ্যে খুজিবেন, কেহ কেহ খনির গভীর গৰ্ত্তের মধ্যে খুঁড়িবেন। কেহ কেহ পণ্যদ্রব্য মাথার করিয়া লোকের BB DD BBBD S MB DBD DD DOBDB D BDBD ভাবুক-কবি ছিলাম, কাজকে ঘূণা করিতাম। চিন্তা ও ভাবের স্রোন্তে ভাসিতে ভালবাসিতাম। কিন্তু জগদীশ্বর আমাকে কাৰ্য্যের ব্যস্ততার মধ্যে আনিয়া ফেলিয়াছেন । বিগত দশ বৎসর কোথা नियां शिबांग्रह-किछू जूदेिप्ड श्रांब्रिडछि ना।”
