পাতা:পণ্ডিত শিবনাথ শাস্ত্রীর জীবনচরিত.pdf/৩৭৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুৰ্বিংশ অধ্যায়। v98 ዓ বিষাদে মগ্ন হইয়া শিবনাথ ধৰ্ম্ম জীবনে প্ৰবেশ করেন। ব্ৰহ্মানন্দের ন্যায় শিবনাথ প্রার্থনাকে ধৰ্ম্মজীবনের সম্বল করিয়া ছিলেন। কেশবচন্দ্র জীবনবেদে লিখিতেছেন ঃ“আমার জীবন-বেদের প্রথম কথা প্রার্থনা । যখন কেহ। সহায়তা করে নাই, যখন কোন ধৰ্ম্মসমাজে সভ্যরূপে প্রবিষ্ট হই নাই-ধৰ্ম্মগুলি বিচার করিয়া কোন একটা ধৰ্ম্ম গ্ৰহণ করি নাই, সাধু ও সাধক শ্রেণীতে যাই নাই, ধৰ্ম্মজীবনের সেই উষা কালে প্রার্থনা কর, প্রার্থনা কর, এই ভাব এই শব্দ হৃদয়ের ভিতর উত্থিত হইল। শিবনাথ ২১ বৎসর বয়সে যে পত্র লিখিয়াছিলেন তাহাতে লিখিয়াছেন- “সেই ঘোর মনযন্ত্রণার সময় আপনা হইতে ঈশ্বরের নিকট প্রার্থনা আরম্ভ করিলাম।” “প্রার্থনাই আমার জীবনের পরম সম্বল। আমি ইহাকেই অবলম্বন করিয়া ধৰ্ম্ম জগতে প্রবেশ করিয়াছি—এবং ইহাকেই অবলম্বন করিয়া আছি।” ব্ৰহ্মানন্দ কেশবচন্দ্রের জীবনবেদে অগ্নিমস্ত্রে দীক্ষার কথা। " লিখিয়াছেন। শিবনাথও অগ্নিীমন্ত্রে দীক্ষিত হইয়াছিলেন। তঁর জীবনও অগ্নিময় জীবন ছিল । ধৰ্ম্মজীবনের প্রারম্ভে অগ্নি পরীক্ষায় পার হইয়া তিনি অগ্নিময় হইয়া গিয়াছিলেন । সে আগুনে বিষয় সুখ, যশস্যপৃহা, ধন মান পদসম্রাম সবই পুড়িয়া ছাই হইয়া গিয়াছিল। শিবনাথের বাক্য, কাৰ্য্য, উপদেশ, বক্তৃত। হৃদয়ের এই প্ৰচণ্ড অগ্নি উদগীরণ কিরিত। তিনি ত আর ডিমসখিনিসের ন্যায় মুখে প্ৰস্তরখণ্ড দিয়া বক্তৃতা করিতে শেখেন নাই, আমাদের দেশে বাণী-বিদ্যাশিক্ষার কোন বিদ্যালয় নাই। তিনি DD TDDB S BDDD DDBBBB BDSDDB BDB BBD