মীমাংসা হইতে পারে না। আবেগের ভিতর আত্মস্থ হওয়া চাই। তাহা হইলে (then and only then) জীবনটাকে একটা Constructive basis-এর উপর প্রতিষ্ঠিত করিতে পারা যায়। Emotion বা আবেগ সংযম করে—দীর্ঘ চিন্তা চাই। আবেগ না থাকিলে চিন্তা অসম্ভব। কিন্তু শুধু আবেগ থাকিলে চিন্তার ফল ফলে না। অনেকে আবেগবান কিন্তু ভাবিতে চায় না— অনেকে ভাবিতে জানে না।
* * *
....চিন্তার প্রণালী একবার জানিতে পারিলে কোন ভয় নাই—একটা সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া খুব শক্ত হইলেও অসম্ভব নয়। আমি সেই জন্য বিশ্বাস করি—আমার ব্যাকুলতা—জিজ্ঞাসা—সন্দেহ—এসব will not end in nothing but will bring me something positive.—এবার তোমারও সেই আশা আছে।
If there is an ideal—it can be realised—ইহা আমার বিশ্বাস—for example, if perfection be the ideal, man can become perfect otherwise, there is no such ideal as perfection.
যাক্ আদর্শ যাহাই হউক না—it can be realised—এই ভিত্তির উপর আমার life-philosophy প্রতিষ্ঠিত।
ব্যস্ত হইলে চলিবে না—। যে প্রশ্নের মীমাংসার জন্য কত লোকে প্রাণ পর্য্যন্ত দিয়াছে—সে প্রশ্ন কি একদিনে মীমাংসা হইবে!...
* * *
তবে জীবনের একটি fundamental principle ঠিক না করিলে কাহার উপর জীবন প্রতিষ্ঠিত করিব— বা কি লইয়া চলিব?
Kant-এর Philosophy কি রকম জান? একটা কথা মেনে নেয়—সেটাকে analyse করে—তন্ন তন্ন করে criticise করে তার পরে সেটাকে ত্যাগ করে—এবং ত্যাগ করে মহত্তর সত্যে উপস্থিত
৫২