बर्छे झुश পথেৰ দাবী @为 জাঠতুতো দাদা ছিলেন—যেমন সাহসী, তেমন পৰোপ কীবী । বীণাপ জন্তে তিনি ছটফট করতে লাগলেন। কিন্তু গেলে নিশ্চিত মৃত্যু জেনে সবাই তাকে ধবে বেথে দিল । নিক পাম হয়ে তিনি ডাকাতদের গান দিতে লাগলেন। ডাকাতরা গাদ বন্দুকের জোরে, দু-তিনশ লোকের সায়ে মোগন্ত বাবাজীকে খুঁটিতে বেঁধে তিল তিল কবে পুড়িযে भांद्भrव् ॥ ভাবতী । য়্যা । শশির বেহাল থামিযা গেল, কুমিত্র আসিয৷ ডাক্তারের পিছনে দাড়াইল ডাক্তার। ভালতী ! আমি তখন ছেলেমানুষ ছিলুম। কিন্তু আজও মোঙ্গন্তের কাকুতি, মিনতি, মবণ-অৰ্চনাদ মাঝে মাঝে যেন কানে শুনতে পাই । উঃ । কি সে ভয়ানক বুকফাটা আন্তনাদ ! ডাক্তার চুপ করিল, শশি আবার সেই কক্ষণ স্বরটা বাজাইতে লাগিল চলে বাবার সময় ডাকাতের সর্দার, বড়দাদাকে শাসিয়ে গেল যে, মাসখানেক পরে ফিরে এসে গালাগালির সে প্রতিশোধ নেবে। বড়দাদা জেলার ম্যাজিট্রেটের কাছে গিয়ে কেঁদে-কেটে পড়লেন, একটা বন্দুক চাই । সাহেব দিতে বাজী হলেন না । ক্ষমিত্র । এত বড় সৰ্ব্বনাশ আসন্ন জেনেও না ? ডাক্তার। না। শুধু যে বন্দুকই দিলেন না, তা নয—বড়দাদ ব্যাকুল হয়ে যখন তীব ধন্তক বর্ষা বল্লম তৈরি করলেন, খবর পেয়ে পুলিশের লোক তাও নিয়ে গেল । ভারতী। তার পর ? ডাক্তার । তার পর ডাকাতের সদর সেই মাসের মধ্যেই তার প্রতিজ্ঞা পালন করল। এবার আরো একটা বন্দুক বেশী ছিল । বাড়ীর
পাতা:পথের দাবী নাটক.djvu/৬২
অবয়ব