পাতা:পথের সন্ধান - উপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১১৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আন্দোলন ভাঙ্গে কেন ? ১১১ যো-জমিদারের জালায় প্ৰজারা মস্থির হয়ে উঠেছিল, স্বরাজ হলেও } নাকি তাদের এই জমিদারের প্রজা হয়েই থাকতে হবে, জমিদারের খাজনা বন্ধ করলে নাকি স্বরাজলাভের পথে কঁাটা পড়বেইত্যাদি অনেক রকম কথাই তারা শুনলে । প্ৰথমেই তারা বলে’ উঠল-“এ সব কথা গান্ধী মহারাজের নয়। এ সব দুষ্ট লোকের বানানো কথা ।” তারপর যখন বড় বড় অহিংস অসহযোগীরা : DBDBD DBBD SDB DJSSS KB DBDBBBD DES TDDBBS তারা বিস্ময়ে মুখ চাওয়া-চাওয়ি করতে করতে স্নান মুখে ঘরে. ফিরে গেল। তাদের অন্তরের কথা অন্তৰ্য্যামীই বলতে পারেন, কিন্তু সেই দিন থেকে আর তারা এই আন্দোলনের দিকে চায়, নি। আমাদের স্বরাজের আদর্শে যে জনসাধারণের মন ভরে, না, এতে এই কথাটাই প্ৰতিপন্ন হলো । তারপর ঐ ভাঙ্গা মন জোড়া দেবার চেষ্টায় অনেকে রকম- . বেরকমের দেশ-সেবার আয়োজন করেছেন। কেউবা হোমিওপ্যাথি ওষুধের বাক্স নিয়ে বেরিয়ে পড়েছেন, কেউবা তাদের ভাঙ্গা লাউ মাচার বাঁশের খুটি জুগিয়ে দিয়ে তাদের মন কেড়ে নেবার চেষ্টায় আছেন, কেউবা ভাগবতের তত্ত্বকথা শুনিয়ে তাদের, তাপিত প্ৰাণ শীতল করবার জোগাড় করছেন। কিন্তু গোড়ার। কথার দিকে কেউ বড় একটা ঘোষতে চান না। সে গোড়ার, কথা শোনাতে গেলে রাজনৈতিক বিপ্লবের সঙ্গে সঙ্গে নাকি সামাজিক আর অর্থনৈতিক বিপ্লব সুরু হয়ে যাবে, আর তাতে নাকি ঢাকা, ঢাকী, মনসা সবই বিসর্জন হয়ে যাবে! আমাদের