পাতা:পথের সন্ধান - উপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৫৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

फॉरे नूऊन गाल GłX আচ্ছা করে” খুঁকে দিলেন, তখন মহা মহা অহিংস পুরুষেরা এক গাল হেসে ফেললেন । ধারা অহিংস ধৰ্ম্ম প্রচার করে” জগতে সত্যযুগ আনবার খেয়ালে বুদ হয়েছিলেন, তারাও গা ঝাড় । निश डर्ट वलालन, “दां: कि ठाक्रांनिश् िक्रिवाह !” cकडे বললেন-“কামালকে উড়ো জাহাজ বাকসিস দাও।” কেউ ; বললেন-“একখানা তলোয়ার পাঠিয়ে দাও।” ভারতবর্ষ। থেকে আঙ্গোরায় লোক পাঠিয়ে কামালের পক্ষ নিয়ে যুদ্ধ করবার কথাও উঠেছে। এলাহাবাদের ‘ইণ্ডিপেণ্ডেণ্ট কাগজ অহিংস অসহযোগীদের কাগজ। তাতেও লোককে যুদ্ধে পাঠাবার কথা খুব উৎসাহের সঙ্গে আলোচনা করা হচ্চে। ৮ এর সঙ্গে আমাদের যে গভীর সহানুভূতি আছে তা বলাই বাহুল্য। কিন্তু অহিংসা প্রচার আর যুদ্ধে যাওয়া এক সঙ্গে কি ? করে” চলে তা আমাদের বুদ্ধির অগম্য। অহিংসাটা কি সুধু ভারতবর্ষের পক্ষেই ভাল, আর অন্য সব দেশের পক্ষে খারাপ ? : • এ গোজামিল কেন ? এ ভণ্ডামি কেন ? সোজা কথা বলার । সাহস না থাকে চুপ করে থাকলেই তা হয়। . . . . . এক দলের ত এই অবস্থা । আর-এক দল, যারা ঝোকের মাথায় আদালত ছেড়ে, কাউন্সিল ছেড়ে বেরিয়ে পড়েছিলেন, তারা আবার লোলুপ দৃষ্টিতে ঐ দিকে চাইতে আরম্ভ করেছেন। খাজনা-ট্যাক্স বন্ধ করে” দিয়ে একটা পাকাপাকি করে” তোলাবার । জন্যে যে সাহস, ত্যাগ আর কৰ্ম্মকুশলতা দরকার তা তাদের নেই; অথচ চরকা হাতে করে” চুপ করে’ বসে থাকাও পোষায় :