পাতা:পথের সন্ধান - উপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৫৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পাের ত, এস। 6t করবে ; আর কৰ্ত্তারা আর-এক-কিস্তি রিফৰ্ম্ম দিলেই সবাই মডারেটদের মত পান্তাভাত হয়ে যাবে।” সারা দেশময় খবরের কাগজে ঐ এক সুর উঠেছে—“কাউন্সিলে যাবো না।” আমরা বলি-“বাপু সকল, যাবে কি যাবে না- মিছে এ ভাবনা, বৃথা মীর লোকলাজে।-তোমরা যাবেই।” এ ঝগড়া আজকের নয়, বহুদিনের। মহাত্মা গান্ধী যতদিন বাইরে ছিলেন, দেশে যখন নিত্য-নূতন উত্তেজনার সৃষ্টি হচ্ছিল, তখন মহাত্মার প্রভাবে এ-কথাটা চাপা পড়েছিল মাত্র । যে সমস্ত ভিন্ন ভিন্ন মতের লোককে তিনি এক জায়গায় আটকে রেখেছিলেন, আজ তার অভাবে তারা যে ভিন্ন ভিন্ন দিকে ছটুকে পড়বে, এ ত জানা কথা ! বেশ লক্ষ্য করে” দেখবার জিনিষ যে যারা কাউন্সিলে গিয়ে ভারত-উদ্ধার করতে চান, তাদের মধ্যে অধিকাংশই উকিল, ব্যারিষ্টার, না-হয় পয়সাওয়ালা লোক। মুখে "তারা যাই বলুন না কেন, ইংরেজের বদলে তারা যদি দেশকে শাসন 3 3gfs zejqre Pis, 5t'gG 53 ( Dominion Self ‘Government ) উপনিবেশের মত স্বায়ত্ত-শাসন বা ঐ রকমের একটা-কিছু নিয়েই তুষ্ট হয়ে থাকবেন। দেশের সম্পূর্ণ স্বাধীনতা পেতে গেলে যত কাঠ-খড়ি পোড়াবার দরকার তা ভাবলেই তঁরা আঁতকে ওঠেন। সুতরাং ইংরেজের সঙ্গে তাদের আপাততঃ যে বিরোধ সেটা প্ৰণয়ের বিরোধ। দুদিন পরেই মিলন হয়ে যাবে। “আজি না-হয় কাল, তারা দড়ি ছিড়ে পালাবেন । , ধারা খাটি অসহযোগী তারা প্ৰধানতঃ গরীব আর মধ্যবিত্ত