পাতা:পদ্মপুরাণ - বিজয় গুপ্ত.pdf/১০০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

একেশ্বর উপবনে চলিল নরপতি । পাত্ৰ মিত্ৰ যত কিছু চলিল সংহতি ৷ বাগানে বেড়ায় ভস্ম দেখি রাশি রাশি। সেই উপবন চান্দ দেখিতে ভয় বাসি৷ মনসার কীৰ্ত্তি হেন জানিল এখন। ইহার উপায় চিন্তিল সাধুর নন্দন ॥ भर्शीदिछु। छझिा अङाक्र०१ लि । মন্ত্রবলে উপবন ততক্ষণে‘জীল৷ ডালে পাতে ফল ফুলে আমোদিত গন্ধে। ভ্ৰমে ভ্রমর মধুপে যত মকরন্দে ॥ উপবন জীয়াইয়া সাধু যায় ঘর। চিন্তিয়া বিকল পদ্মা মনে পাইল ডর ॥ এ সব দেখিয়া পদ্মার স্থির নহে হিয়া । সিংহাসনে শুইলা দেবী ঘরে দ্বার দিয়া । অধোমুখী হইয়া ভূমিতে অঙ্গ পড়ে। अछाछ मान्म कनि चन्नश्चेन्न छ८ ॥ পরাভর্ব লাগি ওষ্ঠ অধর শুকায়। জিনিবার তরে চান্দ না দেখে উপায়। উপবাস দুই দিন পদ্মার যন্ত্রণ। • অষ্টনাগ লইয়া নেতা করয়ে মন্ত্রণা৷ अनांश शझेशा 6नऊ अश्लि १ाज़ १i* । নেতা যষ্ঠ বলে পদ্মা। কিছু না ভালবাসে ॥ নেতা বলে পদ্মাবতী শুনহ বচন । শুনিয়া হাসিবে তোমা যত দেবগণ ৷ কোন কাৰ্য্য লাগিয়া তোমার উপবাস। শুনিয়া দেবগণে করিবে উপহাস ॥ কি করিতে নারি আমি তোমার প্রসাদে । হস্তী যেন পলায় সিংহের বিষম নাদে ৷ তোমার প্রসাদে আমি কোন কৰ্ম্মে টুটা।। বিপক্ষের দন্তে লওয়াইতে পারি কূট। আমার রচন তুমি না করিও আন । স্নান ভোজন করিয়া রক্ষা করা প্ৰাণ ৷ পদ্মাপুরাণ। স্নান ভোজন কর তুমি থাক সুখে। সমুচিত মন্ত্রণা শুনিয়া মোর মুখে ॥ পদ্মাবতী বলে স্নান ভোজন না রোচে। — কোন মন্ত্রণা করিলে এই দুঃখ ঘোচে ৷ নিশ্বাস ছাড়িয়া পদ্মা হইল ঘরের বাহির নয়নের জলধারে তিতিল শরীর ॥ আঁচলে মুছিল নেতা নয়নের পানী। মনোদুঃখে মনসার মুখে নাহি বাণী ॥ মহাজ্ঞান হরণ । 6ाद९७झ5 डछद्धि biन्म 6छiछे ऊका महश् । একমনে ভাবে শিব বাপ পিতামহে ॥ শিব পূজে ভক্তি ভাবে অন্যে নাহি মন । স্বপনেতে পিতামহ পায় মহাজ্ঞান ৷ স্বপনে পাইল মন্ত্র হরিষ অন্তরে । এক পুরুষ আসিয়া জন্মি দেবপুরে ॥ সেবকেরে জ্ঞান কহে জগতের নাথ । বিষ নিবারিতে বস্তু দিল তার হাত ৷ হেতাল কাষ্ঠের বাড়ি দেব অধিষ্ঠান । তাহারে দেখিয়া সপোির ভয়ে কঁপে প্ৰাণ ৷ স্বপনেতে জ্ঞান পায় তার পিতামহে । পিতামহে জ্ঞান পেয়ে তার পুত্ৰে কহে ॥ গুণে দৰ্পে চান্দর বাপ আছিল স্বতন্ত্র । অন্তরালে চান্দর ঠাই কহে সেই মন্ত্র। বাপের ঠাই জ্ঞান পেয়ে বেড়ায় অহঙ্কারে। তোমার তরে গালি পাড়ে লাগল পেলে মারে যাবৎ চান্দের মনে থাকে মহাজ্ঞান । কিসোরে ঘাটাবা চান্দ পাবা অপমান ৷ মোর বুদ্ধি মতন যদি তোমার মনে হয়। । মহাজ্ঞান হর তার চিন্তিয়া উপায় ৷