পাতা:পদ্মপুরাণ - বিজয় গুপ্ত.pdf/১৯৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পদ্মাপুরাণ Y পদ্মাবতী দরশনে, যাহারে সদয় নারায়ণে ॥ दिशांश जिन छांभाई छूछेल 6नांव माझे । আপনে সুমিত্ৰা বরে বেহুলার জামাই ৷ সুমিত্ৰা করিল यङ अर्छन भञ्जन । লখাইর দুই চক্ষুতে দিলেক কাজল ৷ চৌদিকে আইওগণ চাহে এক দৃষ্টি । হস্তলেপ দিলা লখাইর বুকে আর পৃষ্ঠে ৷ লখাই বরিয়া সুমিত্ৰা করিল গমন । লখাইর রূপ দেখিয়া কৌতুক আইওগণ ॥ কামবাণে বিকল আইও মুখে নাহি বাণী । নিকটে থাকিয়া কেহ করে কণাকণি৷৷ লখাইর হ্মঙ্গে মোহিত হইল যতেক যুবতী। মনে মনে ভাবিলেক আপনার পতি ॥ কেহ বলে হরি হরি জগতের পতি। এই স্বামী যাহার সেই ভাগ্যবতী ৷ আর আইও বলে তার নাম শশীমুখী । হাতে পায় চারি গােদ পরম কৌতুক। ঘরে আছে স্বামী মোর করে কিল কিল । ইচ্ছা করে লখাইর সঙ্গে থাকি রাত্ৰিদিন ॥ আর এক আইও আইল তার নাম রুই । মস্তকে আছয়ে তার চুল গাছ দুই ॥ আর এক আইও বলে তার নাম পাই । চারু চরু\দুই গাল তার নাকের উদ্দেশ নাই পূৰ্ব্বজন্মে বেহুলা পূজিল শঙ্কর। ८ङकांद्रं श्रांझेल श्वांभौ दौद्ध व्लशूौन्त ॥ মুই অভাগিনী পাপ করিলাম প্রচুর। তেকারণে প্ৰভু মোরে এতেক নিষ্ঠুর। আর এক আইও আইল তার নাম রাধা। সেও বলে তার স্বামী পোষণীয়া গাধা ॥ সানন্দে বিজয়ী ভণে, না মরে না জীয়ে বেটা করে ধুকধুক | সকল গায় নাহি তার কনিষ্ঠ অঙ্গুলীর রূপ। গড়িয়া বলদ হেন শুইয়া নিদ্রা যায়। তাহারে কাটিয়া দি লখাইর দুই পায়। হেন স্বামীতে সাধ নাই মাগিয়া গিয়া খাই। মাগিতে যাচিতে যেন লখাইর দেশে যাই ॥ লখাইর দেশে মাগিয়া খায় সেও বড় সুখ । হাঁটিতে বসিতে দেখি লখাইর চাদমুখ ৷ দিন কয়েক যদি লখাই থাকে সাহের রাজ্যে । আঁখি ঠাবে লইয়া যাই কলা বনের মাঝে ৷ এক আইও আইল তার নাম সূয়া । সেও বলে তার স্বামী ডালুয়া বানরমুখ ৷ আর এক আইও বলে কি করিব। আর । বাঢ়িল মুক্ত হয় লখাই গাঁথিয়া দিব হার। আর এক আইও বলে হেন মনে লয় । সুন্দর গামছা হয় সৰ্ব্বক্ষণ দিব গায় ৷ আর এক আইও বলে দুঃখ লাগে বৈরী। শীতল পাটী হই লখাই দিক গড়াগড়ি৷ আর এক আইও বলে আপনি কপাল নিন্দ । কাম সিন্দুর হয় লখাই কপাল ভরিয়া পিন্ধ। বেহুলা যেন কন্যা লখাই তেন দারা । পাতিল জুথিয়া যেন কুমারে গড় শরা ॥ হেনকালে আসিল বুড়ি কয় জন। বাৰ্দ্ধকো বিকল অঙ্গ বিগত যৌবন ॥ বুড়ী বলে বিধি দিল সফল জীবন। কোন ঝাটে বলে মোর গিয়াছে যৌবন ॥ গেল গেল যৌবন মোর ছারখার হইয়া । মোর আঁখির ঠার কেবা দেখহ চাহিয়া ৷ চক্ষু ভরি দেখা যদি এ বুড়ির ঠান। কটাক্ষে মোহিত করি পুরুষের প্রাণ ৷ আর এক বুড়ী আইল হাতে লয়ে লড়ি। উরুতে ঝামটা দিয়া বলে তাড়াতাড়ি ॥