পাতা:পদ্মপুরাণ - বিজয় গুপ্ত.pdf/২০৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

| ግ¶በሟ3በባ " بوده বিজয় গুপ্ত রচে পুথি মনসার বর। এই রাত্রে হৈল বিয়া নাই পরিচয় । আজুকার পালা বলি এইখানে সোসর assssssss******* بسمبر লক্ষ্মীন্দরের বাসর পালা । বাসর ঘরে বাস । লখাই বেহুলা দুইজনে বাসর মধ্যে জাগে । আচম্বিতে লখাইর দারুণ ক্ষুধা লাগে ৷ উঠিয়া রন্ধন কর বেহুলা গো । ( ধুয়া ) আ গো বেহুলা সাহের কুমারী। ক্ষুধায় আকুল প্ৰাণ কত সহিতে পারি। লক্ষ্মীন্দরু বলে প্রিয়া শুনগো বচন । ক্ষুধায় আকুল প্রাণ না যায় সহন। দারা ভাত খাইতে গেলাম তোমার বাপের दाऊंौ ۔ حب ** তোমার ভাইর বধু মোরে করিল চাতুরী। अ२ाछेझ द5न 6दछ्ला व्जञ्जिङ झन्नैव्ल भन्न । কি দিয়া রাধিবে বেহুল ভাবে মনে মন ৷ কোথা পাব চাউল কাষ্ঠ কোথা পাব হাঁড়ি । এত রাত্রে যাব আমি কোন বাণিয়ার বাড়ী ৷ চাউল পাখালে বেহুলা ঘটের দিয়া পানী । ‘নেতের আঁচল দিয়া জালিল আগুনি ৷ তিন দিকে দিল বেহুলা তিন নারিকেল। চাউল প্রমাণে বেহুলার হাড়িতে দিল জল । দৈবের নির্বন্ধ যাহা খণ্ডে কার বাপে । বেহুলা রন্ধন করে লখাইর নিদ্রা চাপে ৷ 'হাড়ীর মধ্যে ফুটে ভাত গড় গড় ডাকে। হাতের অর্কুলী দিয়া লাড়ে ঘন পাকে ৷ জল শেষ হই\া ভাত নিগাড়িল । হাড়ি হইতে ভাতৃ ভূমে নামাইল । গায় হাত দিতে বেহুলা বড় বাসে ভয় ॥ সাহের কুমারী বেহুলা কাৰ্য্যের ভাও জানে । ” থালেতে আঘাত করে হাতের কঙ্কণে ৷ কঁাসার থালেতে 'শব্দ হয় ঝন ঝন। নিদ্রা হইতে লক্ষ্মীন্দর হইল চেতন ॥ " উদরে দারুণ ক্ষুধা সুখ নাহি চিতে । গঙুষ লইয়া লখাই খায় আথে ব্যাথে॥ সকল অন্ন খাইল লখাই হাড়িতে নাহি ভাত । ভূঙ্গারের জলে লখাই পাখালিল হাত ॥ লখাই বলে শুন প্রিয়া সাহের কুমারী। আলিঙ্গন দেও মোরে বাণিয়া সুন্দরী ॥ বেহুলা বলেন প্ৰভু এই দুরাচার। বিয়ার রাত্ৰিতে নাহি এমত ব্যবহার ৷ শিয়রে বাপ ভাই বলিবে ডাক দিয়া । এমন নিলার্জ জামাইর ঠাই বেহুলারে দিলাম বিয়া ॥ অখণ্ড-কলিকা প্ৰভু নাহি গন্ধ বাস। বিকসিত কমলে প্ৰভু ভ্ৰমরে করে আশ ৷ দিন দুই থাক প্ৰভু চিত্ত সংযমিয়া । পরশ্ব ভুঞ্জিও রতি সৰ্ব্ব চিত্ত দিয়া | তপ্ত তপ্ত দুগ্ধ প্ৰভু খাওন না যায় । জুড়াইয়া খাইলে প্ৰভু অধিক স্বাদ পায় ৷ তুমি যে আমার পতি আমি তোমার নারী। তোমার ধনে তুমি ধনী অামি সে ভাণ্ডারী। বেহুলার বচনে লখাই লজ্জিত হইল মন। •ांठकाणी ऐश्रद्म व्थांशे कद्रिव्या अंध्रन् ॥ ভণে কবি চন্দ্ৰপতি বিষহরী বর। লখাই বেহুলার সংবাদ রহিল লোহার বাসর।