পাতা:পদ্মপুরাণ - বিজয় গুপ্ত.pdf/২৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

hণ মন্ত্র জপে দেবী হৃদয়ে জপে শিব। fরীরের মধ্যে লখাইর সঞ্চারিল জীব। কল শরীরে লখাইর উপজিল বায়ু। দ্বার প্রসাদে লখাইর হইল চির আয়ু৷ কি দিয়া মনসা কাণে মন্ত্র কয়। তি পা লাড়ে লখাই ঘন শ্বাস বয়। খাই দেখিয়া দেবগণ স্মরয়ে গোবিন্দ। বস্তু শরীর যেন শুইয়া যায় নিন্দ ॥ গুবিয়নীর জল দিল চারিধাৱ । রামাঞ্চিত হইল লখাইর শরীর ॥ মৃতকুণ্ডর জল দিয়া গায় দিল ছড়া। লটিয়া লক্ষ্মীন্দর গা দিল মোড়া ৷ ণে মূলমন্ত্র জপে দেবী ততক্ষণ । দ্মার প্রসাদে হইল লখাইর চেতন ॥ १ों दल अiद्ध लिथों क७ निश या 8 । iয়রে মনসা তোমার চক্ষু মেলি চাও। ভদশা হইল তোমার দুঃখ গেল দূর। ক্ষু মেলি দেখ এই মহাদেবের পুর। ালিকার মস্ত্রে অকাট্য আকৃঢ় { Iার বাকভর করি ঝাটে তুই ওঠ । šofi A. আর কালবিষ নাই । আর যদি নিষ্ট্র যাও শিবের দোহাই ৷ ঠ উঠ বলি ডাকে বিষহরী আক্ট । মিতে উঠিয়া বসে সুন্দর লখাই ॥ খি মেলিয়া লখাই চারিদিকে চায় । খিয়া লজ্জিতা বেঙ্গলা বস্ত্ৰ নাহি গায় ৷ ভামধ্যে লক্ষ্মীন্দর নাহিক বসন । * भाथां कब्रिश। ब्रश्लि ब्लख्ठि शेश भभ জয় গুপ্ত বলে সবে কাৰ্য্যে দেও চিত । ধন সময় বস্ত্ৰ দেওয়া গাইনের উচিত ৷ भनगाभाग । to: s ২৩১ * জীল লক্ষ্মীন্দর, খণ্ডিল পদ্মার বাদ नयांश कलाभ, १भ औझांझेशांभ (द्ध গাইনে করে আশীৰ্ব্বাদ ৷ সৰ্বাঙ্গ সুন্দর, ভাল ভাল সবে বলে চান্দর কোয়ার। লখাইরে পরিতে দেও উত্তর কাপড় ॥ যমঘর হইতে আইল আর বার। আইওগণ সবে দিল জয় জোকার । জয় জয় সবে করে হয়ে আনন্দিত । লখাইব অঙ্গে বস্তু নাই বেহুল লজ্জিত ৷ স্বামী দেখিয়া বেহুলা হইল কুতুহল। अitथलIirथ छिद्धि निल नडाद्ध अँibल ॥ সেই বস্ত্ৰ লক্ষ্মীন্দর পরে শীঘ্ৰ করি।, পি বিস্মিত হইয়। তবে নেহালে দেবপুরী ॥ লখাইর মুখ দেখিয়া সবে করে হায় হয়। পাষাণে রাখিছে হিয়া লখাইর বাপ মায়। সৰ্ব্বলোকে বলে চান্দর অমৃত হৃদয় । , সাত পুত্ৰ মরিল তবু প্ৰাণ রায় ॥ ধন্য সোনেক তোমার সফল জীৱন । ” তোমার ঘরে জন্মিয়াছিল। এই চন্দ্ৰবুদন'। সত্যে অব্যাহতি পাইল নাচে শূলপাণি। চতুদিকে বিদ্যাধরী দিল জয়ধ্বনি ৷ চারিভিতে চাষ্ঠে লখাই স্থির নন্তে মন । বেহুলারে চিনে মাত্র না চিনে অন্য জন ॥ লক্ষ্মীন্দর বলে বেহুল বুঝিতে নারি। কাৰ্য্য কোথায় আসিয়াছি এ দেশ কোন রাজা ৷ তুমি আমি ছিলাম লোহার বাসর। তথা হইতে কেমনে আসিলাম। এতদূর ॥ লখাইর বচনে বেহুলার মনে লাগে ব্যথা । যোড় হাত কবি কহো যত ইতি কথা ৷