囊 डूमिका মনসা দেবীর রূপায় আঞ্জ আমরা কবিবর ৮ বিজয় গুপ্ত গ্ৰণীত পদ্মাপুরাণ বা মনসামঙ্গল প্ৰকাশ করিতে সমর্থ হইলাম। এই প্রাচীন গ্ৰন্থ পূর্ববঙ্গারু ঘরে ঘরে প্রায় রামায়ণ ও মঙ্গা ভারতুের মতই সাগ্রঙ্গে পঠিত চুইয়া পাকে । মনসামঙ্গল বাংলা ভাষার একটি উৎকৃষ্ট সম্পদ এবং চাচার বহুল প্রান্স বাঞ্চনীল । - BBBDKYSBDBBD S S Kttut S S KKSDBDBBBBDS DBBDYBDBD S BBBBEL DL DOKS তবে কোন সময়ে ঠিক কোন তারিখে ইহার রচনা সমাপ্ত তহঁয়াছিল তাঙ্গা বলা বড় সহজ নিচে । অনেক প্রাচীন গ্রন্থেৰ নুষ্ঠায় ইঙ্কারও রচনাকাল সম্পর্কে প্ৰবল মতানৈক্য বৰ্ত্তমান । তথাপি ইহা সুনিশ্চিতরূপে বলা চলে যে ১৪•৭ জঙ্গতে ১৪, ১৬ শকের মধ্যে ইহা রচিত হইয়া জনসমাজে প্রচারিত হুইয়াছিল । সে আজ চারি শত বৎসরের ও পূর্কের কার কথা । তপন বাংলা সাহিত্যেক LKSD BDDDSS SYD SKKDBBD YeBOO SBBBSuD D DBDDBDD BTY tuDuSuuD বা কতটুকু ছিল । আমাদের কবি, সেই সমযে বাংলা ভাষায় অতি সুললিত ছন্দে বেহুলার স্বামি-পরাধীণতা বা পতিব্ৰত্য, চান্দর ধৰ্ম্মে একনিষ্ঠা এবং পুরুষকার, ও বাংলার অন্তঃপুরচারিণীদের যে রূপ দিয়াছিলেন। তাছা বিস্ময় কর । বিজয় গুপ্তের পরিবতন্ত্রী অনেক কবি মনসামঙ্গল হইতে প্রেরণা লাভ করিয়া যশস্বীী হইয়াছেন । এ কথা নিঃসন্দেঙে বলা ৰাষ্টতে পারে পদ্মাপুরাণ বা মনসামঙ্গল মহাকাব্য এবং বিজয় গুপ্ত প্ৰাচীন বাংলার শ্রেষ্ঠ কবিদের অন্যতম । 曼 স্বপ্নে মনসাদেবী ভক্ত কন্ধিকে আদেশ করিতেছেন। s 制 “আজু নিশি অবসানে এড়িয়া বসন । , গীতছন্দে রচ কিছু অামার স্তবনা ৷” এই স্তুতি বন্দ নাই পদ্মাপুরাণ বা মনসামঙ্গল, --৮বিজয় গুপ্তের পাচালী বা রয়াণী গগল নামে পূর্ববঙ্গের সর্বত্র পরিচিত । শ্রাবণ মাসে ইহা অনেক পরিবারে নিয়মিত পঠিত হয় এবং আপদুদ্ধারের জন্ম লোকে ইহার গান বা রিয়াণী মানত করিয়া' থাকে। পূর্ববঙ্গের পল্লী রমণীগণ আজও ভাবাবেগে ", অশ্রুসিক্ত চক্ষে রয়াণী শ্ৰবণ করেন । গৈলা ফুল্লীশ্ৰী গ্রামের অপর নাম মানসী বা মনসার অভিন্সি ত স্থান । ইচা কবি বিজয় গুপ্তের জন্মভূমি । এখানে একটি অতি 'প্রাচীন সরোবরের পুৰ্ব্বতীরে কবির মনসাবাড়া অবস্থিত । দেবীর ঘর্ট অতি প্রাচীন এবং বিশ্বকৰ্ম্ম নিশ্মিত বলিয়া প্ৰসিদ্ধি আছে । উচ্চা কয়েক পার ঐ সরোবরে বা DDBBDBTL DBDuDuBu uBDuDuuBuB SS BDSDDS ztLLttBDBB LtBBDB BBiBBDBS BBDBS
