পাতা:পদ্মপুরাণ - বিজয় গুপ্ত.pdf/৬৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

氨” না বুঝিয়া খোনকার মোরে কর রোষ । বিচার করিয়া দেখ কুমারের দোষ ॥ কুমাবে যোগায় ঘট বারুই যোগায় পান। অযোগ্য বুঝিয়া কাটি দুই জনের কাণ ৷ কাজির মনে লক্টল এ গুণা উহার । পেয়াদা পাঠাইয়া আনে বারুই আর কুমার। দূরে থাকিয়া কুমার চিন্তিল প্রকার। দুই বেটা কাজি করে রাখাল সংহার। ক্ষণেক আগুয়ায় কুমার ক্ষণেক পিছু যায়৷ 'দূরে থাকি কুমার সেলাম জানায় ৷ না বুঝিয়া খোনকার মার কি লাগিয়া। যথা গেল হিন্দুর ভূত দিল দেখাইয়া ৷ পেয়াদা চারিজন দিল সঙ্গতি তাহার। ভূত ধরিবার গেল অরণ্য মাঝার ॥ বিষম পদ্মার, কোপ কার মনে জানে। ভীমরুলের বাস তখন পড়িল দরশনে ॥ সাবধান হইয়া ভাই থাকিবা গায় গায় । এক চাপে থাকিবা ভাই ভূত পাছে যায়৷ সবে মিলে ধরা ভাই পসারিয়া হাত । ভুত গেলে কহিব গিয়া কাজির সাক্ষাৎ ॥ ভূত নামে কাজির পেয়াদা রুষিল সত্বর। বড় বড় চিলা মারে ভূতের উপর ॥ একে ত বাদুয়া ভীমরুল আর আজ্ঞা পায় । লক্ষ লক্ষ ভীমরুলে কাজার পেয়াদা খায় ৷ ঝাপ দিয়া পড়ে গিয়া জলের ভিতরে। ডুব দিয়া কামড়ায় মনসার বরে ৷ আবার কাজির পেয়াদ একত্ৰ করিয়া । কতদূর যায় কুমার হরষিতৃ হইয়া ॥ পথের দুই ধারে দেখে ছোট ছোট বন । চোত্রার গাছ সনে হল দরশন। গণ্ঠন্তু গামছা দিয়া নমস্কার করে । ” কেহলে আরো বেটা সেলাম দিলি করে। পদ্মাপুরাণ ইহারে বলি আমরা হিন্দুয়ালী পাতা। এই গাছে করে বাস হিন্দুর দেবতা ৷ ভূতের নাম শুনিযা কাজির পেয়াদা রোষে।। চোত্রার ফুল নিয়া মাৰ্গেতে ঘষে ৷ বিষম চোত্রার বিষ নহে সহিবার । দ্বিগুণ পোড়ানী হইল হইল ফাপর ॥ হাতের ঢাল মাথার পাগ স্তরের উপর থুইয়া। হারমজাত হিন্দুর ভূত মার চুবাইয়া ৷ বঁটাপ দিয়া পড়ে গিয়া জলের ভিতর । দ্বিগুণ পোড়ে গ্য হইল ফাপর ॥ সকল কাপড় কুমার বাধিয়া বোঝা । ধীরে ধীরে যায় যেন বিলাতিয়া ধোপা ৷ मङ्गाक्ष bब्लिक्ष काफ्नैि भश्हलझ ऊिऊन्न । এই সব কথা কহিল গিয়া বিবির গোচর ৷ বন্দীশালে রহিল গিয়া যত রাখালগণ । শিয়রে বসিয়া পদ্মা কহেন স্বপন ৷ পদ্মা বলে পুত্র সব দুঃখ নাহি আর । হোসেনহাটী আমি আমি করিব সংহার ৷ নেতার বাক্যে পদ্মার দুঃখ লাগে বৈরী। এই কালে বল ভাই করুণ লাচারি ॥ " কি হইল কি হইল নেতা কি না হুইল মোরে রাখালের দুঃখ যত না সহে শরীরে৷ প্ৰথমে আমার পূজা লোকেতে প্রচার। হোসেন বঁাধিয়া নিল যতেক রাখাল ॥ বিষ অগ্নি করিয়া পুড়িব হোসেনহাটি। ংশিব সকল তুরুক না মাখিব এক গুটি ৷ বিষ অগ্নি করিয়া পুড়িব গাছের পাতা। সানন্দে বিজয় ভণে পদ্মাবতীর কথা ৷ নেতা বলে পদ্মাবতী কান্দ কি কারণ। স্মরণ করিয়া আন যত নাগগণ ৷ নেতার বচনে পদ্মা চিন্তে মনে মন । अद्भ कब्रिभू कान बड नां*** ॥