ভূমিকা পদ্মাপুরাণ বা মনসামঙ্গল সপদেবী মনসার স্তুতি উপলক্ষে রচিত এবং ইস্থা মধ্যযুগের বাঙ্গালা সাহিত্যে মঙ্গলকাব্য-শ্রেণীর অন্তৰ্গত। মৰ্ত্ত্যলোকে মনসাদেবীর পূজাBBDD DDDD BBu uDuD DuDDBDBS DuDBDD D0 BDD BiB BDBBDD DBD SS BiS পুরাণের অন্যতম প্ৰসিদ্ধ কবি নারায়ণ দেব। তাঁহার পদ্মাপুরাণখানি আলোচনা করিতে । গিয়া প্ৰথমেই এই জাতীয় সাহিত্যের সহিত সংশ্লিষ্ট প্রাচীন বাঙ্গালার ভৌগোলিক, ঐতিহাসিক ও অন্যান্য কতিপয় বিশেষত্বের প্রতি আমাদের দৃষ্টি আকৃষ্ট হয়। সুতরাং এই স্থানে এই সম্বন্ধে দুই একটি কথা উল্লেখ করিবার প্রয়োজন বোধ করিতেছি। আশা করি। ইহা অপ্রাসঙ্গিক हिबफ्रिङ झशेहद मा । (可) পণ্ডিতগণের মতে বাঙ্গালার ভূভাগের উৎপত্তি ভারতবর্ষের অপরাপর অংশের তুলনায় অনেকটা আধুনিক। ইহাদের মতে মধ্য, পশ্চিম ও দক্ষিণ ভারতের কতিপয় অঞ্চলই খুব প্রাচীন। বাঙ্গালা পলিমাটির দেশ এবং গঙ্গা ও ব্ৰহ্মপুত্ৰ-নাদবাহিত মৃত্তিকা হইতে উৎপন্ন। পূর্ব ও দক্ষিণবঙ্গের কিয়দংশ নদনদীবাহিত পলিমাটির দ্বারা এখনও গঠিত হইয়া উঠিতেছে। BDB DDBDDB BB DDDD BBB BBB DD DBDB BD DBDBDBuBD DDDDBLB এবং কত বন্যা, কত প্রাকৃতিক বিপৰ্য্যয়ের মধ্য দিয়া যে বাঙ্গালার অধিবাসিগণকে জীবন ধারণ করিতে হইতেছে, তাহা বলিয়া শেষ করা যায় না । কিন্তু এখানে তাহা আমাদের আলোচ্য বিষয় নহে । বাঙ্গালার ভৌগোলিক অবস্থিতি, হিমালয় ও বঙ্গোপসাগরের প্রভাব এবং নদনদীর বাহুল্য এইদেশের জলবায়ুর মধ্যে যথেষ্ট বিশেষত্ব আনিয়া দিয়াছে। তাহা ছাড়া মৌসুমী বায়ুর গতিপথে অবস্থানহেতু এদেশে ঝড়বৃষ্টির আধিক্য লক্ষিত হয় এবং এই ঝড়বৃষ্টির পরিমাণের উপর এখানকার অধিবাসিগণের সুখ-দুঃখ অনেকখানি নির্ভর করে। এই উর্বর কৃষিপ্রধান দেশের সীমান্ত দক্ষিণ ভিন্ন অন্য তিন দিক পাহাড়-পৰ্ব্বত, মালভূমি ও অরণ্যাদি দ্বারা পরিবেষ্টিত হইয়া আছে। গ্রীষ্মপ্ৰধান বাঙ্গালার নৈসৰ্গিক বৈশিষ্ট্যের জন্য ইহা যে সব হিংস্র জীবজন্তুর বাসভূমিতে পরিণত হইয়াছে সেই সকল জীবজন্তুর মধ্যে সৰ্প অন্যতম। সপোের অতকিতে দংশল ও ভীষণতম হিংস্রতা হেতু গৃহন্থের বিপদ সৰ্ব্বাধিক এবং সাপ তাহার পক্ষে পরম ভীতির কারণ। বাঙ্গালার পল্লীগৃহস্থের নিদারুণ সৰ্পভীতির ফলে সপোর একটি দেবী পরিকল্পিত হইয়া তিনি বাঙ্গালী সাহিত্যে বিশিষ্ট স্থান অধিকার করিবেন, তাহা আর বিচিত্র কি ? এইরূপে এই দেশে বাঘের দেবতা দক্ষিণ রায়েয় নামেও इक्ला ब्रठि७ इदेब्रांश्लि ।
