পাতা:পরাধীন প্রেম - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১০৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ফুসফুসে টের পেয়েছি।--তই পেটে পেটে জনিস। না বাঁচলে চলে ? বাঁচাই ফল আসল *T1 ঃ তাই তবে মরছিস কেন ? * বড় হাঙ্গামা । ভাল লাগে না । ওষধ-পথ্যের ওপর নির্ভর করে কতকাল কাটাতে হবে কে জানে । ঃ তাতে দোষ আছে কিছ ? ওষধ খেতে, গা ফাঁড়ে ওষধ নিতে কতক্ষণের হাঙ্গামা ? ছিভের সংখটুকু বাদ দিয়ে ভাল পন্টিকর জিনিস খেতে কষ্ট কি ? অনেকগলি দিনরাত্রি বাঁচার জন্য ওটুকু না করলে চলে ? দই বন্ধ, পরস্পরের দিকে চেয়ে থাকে । エごす。ご奇| দাদার সঙ্গে পালা দিয়েই যেন সনীলও আজকাল এক রকম আসেই না। পরীক্ষা নিয়ে যখন ব্যতিব্যস্ত ছিল তখনও দাঁচার দিন পরে পরে এসে সে তাদের খবর নিয়ে যেত, অনিল এবং বাড়ির লোকের সব রকম খাঁটিনাটি খবরও নিয়ে যেত । পরীক্ষা দেবার পর কয়েকদিন পাত্তা মেলেনি- দেখে মনে হয়েছিল খাব মনুষড়ে গেছে । কান্তা ভেবেছিল, আবার পরীক্ষায় খারাপ করেছে । ভেবে তার মনটা খারাপ হয়ে গিয়েছিল । কিন্ত কয়েকদিন পরেই মাষড়ানো ভাবটা কাটিয়ে উঠে সনীল দিনে দ্য তিনবার তাদের বাড়ি গিয়ে আড্ডা জমাতে শার করলে কান্ত স্বস্তি বোধ করেছিল। ভেবেছিল, সনীলের মহড়ানো ভাবটা পরীক্ষা খারাপ হওয়ার জন্য দেখা দেয়নি, পরীক্ষা দেবার শ্ৰাণিত আর ক্লান্ততে বেচারা ঝিমিয়ে গিয়েছিল { দীঘার গ্র্যাজয়েট হবার চেষ্টা করে এবারও বিফল হয়ে তার প্রচন্ড বৈরাগ্য জন্মেছিল । সমাজ সংসার বিষাক্ত মনে হয়েছিল । ভাগ্যে তার মনে হয় নি যে বেচে থাকাই অর্থহীন । 瓦司习T3和1峦颈西瓦可1 অর্থাৎ আত্মহত্যা করে বসলে ছেলেকে সামলাবার জন্য তার বাপ দাদা ভাই বোনের প্ৰাণপাত চেন্টা করার কোন মানেই থাকত না । জোয়ান ছেলের বৈরাগ্য সামলানোর চেষ্টা করা যায় । মরা ছেলেকে শামশানে নিয়ে গিয়ে পড়িয়ে আসা ছাড়া কোন কিছু করার থাকে না । বন্ধি দিয়েছিল কান্ত । SC