পাতা:পরাধীন প্রেম - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১১৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

भध निद्मश्र नक्ष, निकाँव। নিজের মনে চুপচাপ থাকে-বাড়িতে সে যে আছে এটা একরকম টেক্স পাওয়া যায় না। পিাড়ি বা আসন পেতে জলের "লাস গড়িয়ে দিয়ে থালায় ভাত বেড়ে এনে তাকে খেতে দিতে হয় না । নিজেই পালাসে জল ভরে রেকবির মত ছোট থালাটি নিয়ে রান্না ঘরের কোণে উৰ হয়ে বসে । শধ শাক পাতা ডাল তরুকারী দিয়ে ভাত খায়, তাও সামান্য পরিমাণে । জলের গলাস আর থালাটা সে নিজেই ধয়ে মেজে যথাস্থানে রেখে দেয় । বাড়িতে যে ঝি নেই -- চাকরি করে বলে উমার যে বাসন মাঞ্জার সময় নেই -এসব সব দা সে যেন কার্যকরীভাবে খেয়াল রাখে । কেউ তাকিয়ে দেখে না, তারিফ করে না, তব, সে নিজের মনে নিজের ঝনঝাটি নিজেই যথাসাধ্য সামলে চলে । সমিতিকে বলে, সর্বপাক খেতাম । কিন্ত ভেবে দেখলাম, হাঙ্গামা অনেক । লােভও। নেই।--ভাত মাকে রাঁধতেই হবে, আমার জন্য দ’মাঠো বেশি রান্না করা ! তার কথা শানে সমিতি ব্যঙ্গের সরে বলে, দােমঠো! এই বয়সে মোটে দমঠো ভাত তমি খাও ? সমীর কিছমাত্র লজ্জা না পেয়ে হেসে বলে, যেটুকী হোক খাই তো, সেটাও ফোটাতে হয় ।” সংসারে টাকা দাও ? পাঁচ দশ টাকা দিই ! না দেওয়ার সামিল । কাকে দাওঁ ? भH । এ{ার থেকে উমাদিকে দিও । সমীর মাথা নড়ে । দশ পনেরটা টাকা দিতে গেলে দিদি হাসবে। সারা মাস ধরে মা’র যে টুকটাক খাচ;ে খরচ আছে, এটাও দিদির খেয়াল থাকে না-মা'কে একটা পয়সা দেয় না । দ’পয়সার কিহু, কিনতে হবে, দিদির কাছে পয়সা চাও । সমিতি হেসে বলে, কথাটা সত্যি তো, না বানিয়ে বলছ ? উমাদি তো ওরকম বেহিসাবী নয় ! ঃ বেহিসাবী নয়, বেশি হিসাবী । উমা ওরকম বাড়াবাড়ি শার করে থাকলে সমীরের একটি রাগ হওয়া আশ্চর্য নয় কিন্ত তার কথায় এমন ঝাঁঝ প্রকাশ পায় যে সমিতি ব্যাপারটা ঠিক বঝে উঠতে is a পয়সা কড়ির ব্যাপারে উমা হিসাব করে চলে বলে এত গায়ের জবালা সমীরের ! সমীর বলে, দিদি জানে আমি ওর পয়সায় খাওয়া পরা চালাচ্ছি। সব ধে নিজে እsS“ኣ