বাড়ির লোকেরাই অপবাকে সামলে দেয়। অনেক কথাই আনিলের কানে আসে । মোট কথাটা অপবকে যা বোঝানো হয় তার তাৎপৰ্যা হল এই যে অনিল হয় নেশা করে এসেছে, কিংবা তার মাথাটা বিগড়ে গেছে-সব কিছু ডোস্ট কেয়ার করে মরবার জন্য তৈরী হয়েই হয়তো অনিল এসেছে। ওকে উস্কে দিয়ে বোকার মত খনোখনি করার कान् भान् श्व भी ! পাগলাটা যা বলে মেনে নিলেই চুকে যায় । তারপর কাজে কি করা হবে না হবে সে তো পরের কথা, মাথা ঘামাবার টেক্স সময় পাওয়া যাবে } সামলে নিয়ে অপােৰ আবার মোড়ায় বসলে, উঠে দাঁড়িয়ে সকলের সামনেই অনিল বলেছিল, মাইেকলের খোরপোেশ তোমায় দিতেই হবে। মামলা করে যদি আদায় করতে না পারি, এমনিভাবে এসে হামলা করে করে আদায় করব । সন্তব্ধ হয়ে ছিল সকলে । অনিল বিদায় নেবার জন্য পা বাড়িয়ে মািখ ফিরিয়ে সহজ সারে বলেছিল, তোমায় খন করে ফাঁসি যাবার জোরালো একটা সাধ মনে উ"কি-ঋকি মারছে । একটা কথা মনে রেখো, তোমার মত পশকে খান করে ফাঁসি যাওয়া দরকার মনে করলে প্রাণের মায়া আমায় ঠেকাতে পারবে না । তারই ফলে স্বামীর কাছ থেকে মকােল পনের টাকা খোরপোেশ পায় ! °न्झ फ्रेंका ! BBB DBB sB DB BBDDB BBD DBBYSuDDD D DBD DDD S DD DD থাকলে হয়তো বিবাহিতা সতীত্বের অধিকারে খেয়ে পরে বেচে থাকার জন্য সবামীর কাছ থেকে সারা জীবন মাসে মাসে পনের টাকা খরচ গ্রহণ করা গোড়াতেই বাতিল হয়ে যেত। বাড়ি ফিরে ব্যাপার শনে রেগে আগমন হয়ে গিয়েছিল অনিল । মকল সামলে ছিল তার রাগ । বলেছিল, দাদা, দোহাই তোমার, মাথা ঠান্ডা:কর । আরো বেশি সাবনাশ করে। না। আমার ; মাসে মাসে পনের টাকা পাঠ্যক, পাঁচ টাকা পাঠাক, পাঁচ অনা পাঠক --তার মানে হবে তো অময় বেী বলে মেনেছে ? একটি থেমে বলেছিল, অবিশ্যি, এ টাকায় না কলোলে খেতে পরতে দিতে যদি काa 23 gठभ অনিল আর কথা বলেনি । 臣苯円 তার জন্য স্নেহ-মায়া শ্রদ্ধায়-ভরা ছিল যে হৃদয়-মন, এই বয়সের কাঁচা তাজা হৃদয় মন-প্রেম জাগিয়ে সেই হৃদয়-মন জয়ের চেষ্টা তার ব্যর্থ হবে না-এটা একরকম জানাই ছিল বিনয়ের । পরাধীন-৪
