বকুলের মা বাবা রাতে ঘমোত না । ছেলেবেলা থেকে আসি যাই মিলি মিশি, বকুলকে অতিড়ে দেখেছি।--তব, আমি বাড়ি গেলে পৰ্যন্ত কড়া নজর রাখত। ঃ তব যেতে ? ঃ কোন যাব না ? ও তো অপমান করা নয় - ওদের কাছে ওটাই সাধারণ রীতি । কাম্পত অল্প বসে না । পাস-ফেলে কিছ আসে যায় না বিনয়ের । কিন্ত পরীক্ষায় ফাস্ট সেকেন্ড হবার পাল{ tyালিয়ে যেতে না পারলে তার ভবিষ্যৎ অন্ধকার । ন'টা নাগাদ হঠাৎ অনিলদের বাড়িটা কান্ত্রিায় যেন ফেটে পড়ে । বিধবা বকুলকে নিয়ে প্রমোদ বাড়ি ফিরেছে। হন্তদক্ষত হয়ে বিনয়ের ম{ ঘরের ভিতর থেকে বারান্দায় এসে থমকে দাঁড়ায় । ঃ ও ! তাইতো, ভুলেই গিয়েছিলাম। বকুল ফিরাল। হঠাৎ ভাবলাম ওদের কোন বিপদ আপদ ঘটল নাকি ! বিপদ যা ঘটবার তা আগেই ঘটে গেছে ! মন্দাকিনীর চোখ জলে ভরে যায় । ঃ না বিনয়, আমি যেতে পারব না, আমায় যেতে বলিস না । কচি বয়েস থেকে ঘরের মেয়ের মত এসেছে গিয়েছে---- ঃ কি দরকার কান্নাকাটির মধ্যে যাবার ? কিছই তো করতে পারবে না গিয়ে ।-- কান্না না থামানোই ভাল । খানিক পরে কাম্পত্য আবার আসে ' বলে, অনিলদের বাড়িতে বকুলকে দেখিব বলে এলাম, ঢাকতে পারলাম না । * বিনয় বলে, সেকেলে গোঁড়া ফ্যামিলি তো-ওরা একটু সোরগোল করেই কাঁদে । এইটুকু মেয়ের জীবনটা নষ্ট হয়ে গেল, বিষম দায় ঘাড়ে চাপলো। শািন্ধ খাওয়ানো পরানোর দায় নয়, বড়ি হওয়া পর্যন্ত শ্যামলে চলার দায় ।
- বাড়ি হওয়া পর্যন্ত ? মরা পর্যন্ত নয় ? ঃ এ জেলখানায় বড়ি হওয়া পয’ত বাঁচা মানেই, মরে গিয়ে পেতনী হয়ে মারার বাড়া জোর টানা ।
ঃ অনিলও কি সেকেলে ! ফ্যামিলির প্রভাবটা কি জিনিস আজ ভাল করে জানতে পারলাম। সামনে পরীক্ষা, কোমর বেধে পড়ছি- হঠাৎ অনিল গিয়ে হাজির ৷ বললে কি জানো ? বকুলের আসার সময় হয়েছে, তাই পালিয়ে এলাম, আমার জন্য দা এক ঘণ্টা সময় নষ্ট করলেও তিমি ফাস্ট হবে।-- ভেবো না । বিনয় বলে, বোনটাকে খব ভালবাসে । কান্তা বলে, আমাদের বাড়ি থেকেও কান্না শোনা যাবে ভাবতেও পারেনি । অস্পষ্ট হলেও কামার আওয়াজ শনেই মািখখানা কী রকম যে হয়ে গেল ! ঠিক কচি ছেলের মত কািন্দ-কািদ হয়ে লািগল, না, আরও দরে পালাই ! আনিলের মত মার্ট একেলে ছেলে, বাড়িত্বে থেকে কোথায় সকলকে সামলাবে SO
