অফিসে উমা ছাড়াও আধডজন নানা বয়সের সন্ত্রী-জাতীয়া মানষি কাজ করে। দাতিন জন উমার সঙ্গে কথাও বলে না ! অন্যেরা অনেক চেষ্টা করেও আবিস্কার করতে পারে না কেন উমা হঠাৎ দ’মাসের মািখ চেনা কেরাণী আনন্দময়কে বিয়ে করতে ব্যগ্র হয়েছে। প্রেম হয় নি । ভালবাসার বিয়ে নয় । কোন পক্ষ পরস্পরের কাছে প্রেম নিবেদন করে নি -বিয়ের প্রস্তাবও তোলে নি । ততদার গড়ায় নি তাদের ঘনিষ্ঠতা । উমা নাকি আনন্দময়ের ঠিকানা, তার বাপ-দাদার ঠিকানা জানিয়ে হরিপ্রসন্নকে বলেছিল, আমার বিয়ের জন্য পাগল হয়ে উঠেছ। আমি নিজেই পাতের খোঁজ দিলাম । ব্যবস্থা কর । হরিপ্রসন্ন কাতরভাবে বলেছিল, ব্যবস্থা করব মানে কি রে ? কি ভাবে ব্যবস্থা কক্সব ? উমা রাগে নি । শান্তভাবে বলেছিল, একজন পাত্রের খোঁজ পেলে মেয়ের বিয়ের জন্য কি ব্যবস্থা করতে হয় তাও কি তমি জাননা বাবা ? ঃ তই যে মস্ত বড় চাকরী করিস । মাশকিল। তো ওইখানে । মাথা নিচু করে রেখে উমা বলে, ওটা তমি ভুলে যাও বাবা । তোমার একটা মেয়ে আছে, তার বিয়ে দেবে। ঘটকের বদলে মেয়েই তোমাকে পাত্রের খোঁজ দিয়েছে -এটাও दएछ भgा कgा मा। ঃ তোর কথা শানে মাথা ঘরে যায় । ঃ সোজা কথা সহজভাবে নিতে পার না। তাই মাথা ঘরে যায় । বারবার বলছি, অন্য সব কথা ভুলে যাও । তোমার একটি মেয়ে আছে, তার বিয়ে দেবার চেষ্টা করছি, একটি পাত্রের সন্ধান পেয়েছ । আর দশটা মেয়ের বাপ যেভাবে খোঁজ খবর নিয়ে ব্যবস্থা করে, তামিও তাই করবে। হরিপ্রসন্ন খানিকক্ষণ মেয়ের দিকে চেয়ে থেকে বলে, আর দশটা মেয়ের মত তোকেও মািখ বাজে চুপ করে থাকতে হবে। কিন্ত । ঃ থাকিব বৈীক । 球 হরিপ্রসন্ন বা আত্মীয়স্বজন অন্য কেউ কল্পনাও করতে পারে নি যে, উমা এত সহজে বিয়ে করতে রাজী হবে । তাও এত ভাল চাকরি পাওয়ার পর । অনিলও ঠিক মাঝে উঠতে পারে না এটা তার অজিতের সঙ্গে পালা দেবার জেদ কিনা । অজিত বিয়ে করেছে- সে-ও দেখিয়ে দিতে চায় যে ভাল বিয়ে তারও হতে ፱፥፱
