পাতা:পরিণীতা - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৬০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

gf tyr কোন কারণেই ইহার আর অন্যথা হইতে পারে না, এত কথা শেখর ভাবিয়া দেখে নাই। যদিও সে নিজের মুখেই উচ্চারণ করিয়াছিল, যা’ হইবার হইয়াছে, এখন তুমিও ফিরাইতে পার না, আমিও না ; কিন্তু তখন, আজ যেমন করিয়া সে সমস্তটা ভাবিয়া দেখিতেছে, তেমন করিয়া ভাবিয়া দেখিবার শক্তিও ছিল না, বোধ করি, অবসরও ছিল না। তখন মাথার উপর চাদ উঠিয়াছিল, জ্যোৎস্নায় চারিদিক ভাসিয়া গিয়াছিল, গলায় মালা দুলিয়াছিল, প্ৰিয়তমার বক্ষস্পন্দন নিজের বুক পাতিয়া সেই মাত্র প্রথম অনুভূতির প্রাপ্ত মোহ ছিল, এবং প্ৰণয়ীরা যায়ুকে অধরমুধা বলিয়াছেন, তাহাই পান করিবার অতি তীব্ৰ নেশা ছিল। তখন স্বাৰ্থ এবং সাংসারিক ভালমন্দ মনে পড়ে নাই, অর্থলোলুপ পিতার রুদ্র মূৰ্ত্তি চােখের উপর জাগিয়া উঠে নাই। DBBDDSDD SYSYDBBD SDBDDD BBBBS DSDTBBuDBDD S DBBDD করানো কঠিন হইবে না, এবং দাদাকে দিয়া পিতাকে কোনমতে কোমল করিয়া আনিতে পারিলে, শেষ পৰ্য্যন্ত হয়ত কাজটা হইয়াই যাইবে। তা’ ছাড়া, গুরুচরণ এইভাবে তখন নিজেকে বিচ্ছিন্ন করিয়া তাহদের আশার পথটা পাথর দিয়া এমনভাবে আঁটিয়া বন্ধ করেন নাই। এখন যে বিধাতাপুরুষ নিজে মুখ ফিরাইয়া दनिम्नाgछन् ! ጳ ̊ বস্তুতঃ শেখরের চিন্তা করিবার বিষয় বিশেষ কিছু ছিল না। সে নিশ্চয় বুঝিতেছিল, পিতাকে সম্মত করানো ত ঢের দূরের কথা, জননীকে সম্মত করানোও সম্ভব নহে। এ কথা যে আর মুখে আনিবারও পথ নাই। শেখর দীর্ঘশ্বাস ফেলিয়া আর একবার অফুটে আবৃত্তি করিল, কি করা যায়। সে ললিতাকে বেশ চিনিত, তাহাকে নিজের হাতে মানুষ করিয়াছে-একবার যাহা সে নিজের ধৰ্ম্ম বলিয়া বুঝিয়াছে,