২৭ কুলী ছাড়া। পাল-জাহাজ প্রায় মাল নিয়ে যায়, তাও মুন প্রভৃতি খেলো মাল ; অথবা ছোট ছোট পাল-জাহাজে, যেমন হুড়ি প্রভূতি, কিনারায় বাণিজ্য করে । সুয়েজখালের মধ্য দিয়া টানবার জন্ত ষ্টীমার ভাড়া কোরে হাজার হাজার টাকা টেক্স দিয়ে পাল জাহাজের পোষায় না। পাল-জাহাজ আফ্রিকা ঘুরে ছ মাসে ইংলণ্ডে যায়। পাল-জাহাজের এই সকল বাধীর জন্য তখনকার জলযুদ্ধ সঙ্কটের ছিল। একটু হাওয়ার এদিক ওদিক, একটু সমুদ্র-স্রোতের এদিক ওদিকে হার জিত হয়ে যেত । আবার সে সকল জাহাজ কাঠের ছিল। যুদ্ধের সময় ক্রমাগত আগুন লাগত। আর সে আগুন নিবুতে হত । সে জাহাজের গঠনও অার এক রকমের ছিল । একদিক ছিল চেপট, আর অনেক উচু, পাচতলা ছ-তলা । যেদিকটা চেপ টা তারই উপর তলায় একটা কাঠের বারান্দা বার করা থাকৃত । তারি সামনে কমাণ্ডারের ঘর বৈঠক। আশে পাশৈ আফিসারদের । তার পর একটা মস্ত ছাত— উপর খোল । ছাতের ওপাশে আবার দু চরিট
পাতা:পরিব্রাজক.djvu/৩৬
অবয়ব