পাতা:পলাশির যুদ্ধ.djvu/১৯০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ s२ } নিকৃষ্টস্বভাব মনুষ্যেরও কিছুকালের জন্ত আত্মবিস্মৃতি হয়, এবং যে পবিত্রত তাহাকে কখন স্পশ করে নষ্ট, তাহ আসিয় তাহাতে ठांदिठे श्ध्न । অভয়া মাভৈ রবে ক্লাইবের আকুল প্রাণকে আশ্বস্ত করিয়া, তাহার নির্বাণোন্মুখ সাহসকে পুনরায় উদ্দীপ্ত করিয়া দিয়া আকাশবাণীর মত যে কট কথা বলিলেন, তাহা শুনিবার জন্ত হৃদয় যারপরনাই অধীর হয়, অথচ শুনিয়া দুঃখের মুয়ূর-দাহনেদগ্ধ হইয়া যায়।-- ( দ্বিতীয় সর্গ ৩৯৪০ শ্লোক )– আমরা এই সঙ্গ হইতে আর একটি বর্ণনা উদ্ধৃত করিতেছি। বোধ হয়, রসগ্রাহী সহৃদয় ব্যক্তিরা উহা পাঠ করিয়া বিস্মিত ও বিমোহিত হইবেন । যদি কল্পনার উচ্চতায়, এবং চিত্রগত কারুকার্য্যের চমৎকারিতায় আত্মাকে একেবারে অভিভূত করিতে পারিলে কাব্যের প্রশংস হয়, তবে এ অংশটি কতদূর প্রশংসনীয় তাহ বলিয়া বুঝাইতে পারি না। প্রাচীনতার প্রতি অন্ধভক্তি পরিত্যাগ করিয়া, পক্ষপাতশূন্ত হৃদয়ে বিচার করিলে, এই কবিত। কয়টির তুলনাস্থল অল্প আছে। যখন সেই জ্যোতিৰ্ম্ময়ী বরবর্ণিনী বুঝিতে পারিলেন যে, তাহার সাধক সিদ্ধকাম হইয়াছেন ; তখন তিনি তাহাকে দিব্যচক্ষু প্রদান করিয়া, যেন অঙ্গুলি নির্দেশ সহকারে, বিধাতার অঙ্কিত ‘ভারতবর্ষের ভাবি মানচিত্ৰখানি’ দেখাইতে লাগিলেন । ভারতবালি ! জীবিত হও আর যুক্ত হও, তুমিও আজ সেই চিত্ৰখানি একবার দর্শন কর,— ( ब्रिउँौग्न जर्व 8७, 88, 64, 8७ cश्लोक )চিত্র প্রদর্শনের পরক্ষণেই,—