পাতা:পাঁচু-ঠাকুর - ইন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অবিদ্যা ও বিদ্যা। حے > < مجھے سے ( জীৰ্ণোদ্ধার ) দোতলার উপর সবে একটি স্বয়, আর সেইটিই স্বরের মতন। ন চেকার ঘর বড় স্যাৎ সেঁতে, হাওয়া নাই বলিলেই হয়, কিন্তু সেকেলে হাড়ে সব সয় বলিয়া বাঞ্ছারামের বুড়ী মা ক্ষুদে ক্ষুদে ছেলেপুলে গুলি লইয়া দরমার উপর মাত্র পতিয়াসেই ঘরে শোন, বসেন। উপরে থাকেম বৌমা—বাঞ্ছারামের সাত রাজার ধন, পাড়ার চক্ষুশূল, শাশুড়ীর বিড়ম্বন, উত্তোলিনী সভার গৌরব। বাঞ্ছারাম শালকের পাটের কলে—চাকরি করেন ! কি চাকরি কেহই জানে না;—ত৷ে কলের সাহেব বাঞ্ছারামকে “বাবু বলিয়৷ ডাকে, আর দুই হাত দুই পায়ে মানুষ যা করিতে পারে, বাঞ্ছারাম সেই কৰ্ম্ম করে। বাঞ্ছারামের মাইনে কুড়ি টাকা । তবু সেই দোতলার ঘরে একখানি কেদার, একটা ছোট মেজ. একখানি মাঝারি আড়ার আশী, দোয়াত, কলম কাগজ। সেই কেদারার উপর দিন রাত্রি বিরাজ করেন—বেী মা ! আজি সকালে সকালে বাঞ্ছারামের কলে যাইবার বরাত, সাহেব কড়াকড় করিয়া বলিয়া দিয়াছে। ভোরে উঠিয়া গামছা-হাতে বাঞ্ছারাম বাজার করিয়া আনিয়াছে, বুড়ীও তাড়াতাড়ি ভাত ব্যঞ্জন রাধিয়া প্রস্তুত ; ছেলেগুলা টাটা কুরিতেছে ; বোমা নামিয়া আসিয়া আহার করিয়া গেলেই ছেলেরা খাইতে পায়, বাঞ্ছারামের কলে धों 8ध्न] ट्ध्न ! 蠱 বোমার বিলম্ব দেখিয়া বুড়ী সাহসে ভর করিয়া, তাহাকে খবর, দিতে গেল। বৌমার চক্ষু পৃথিবীতে নাই, শূন্তে, বৌমার সম্মুখে