পাতা:পাঁচু-ঠাকুর - ইন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৯৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ণত্ব ও ষত্ব বিধান । ইহার ধার পঞ্চ নন্দ ধারেন না, ইচ্ছা থাকিলেও পরের স্থালীয় পারেন না। বাস্তবিক যত্ব ণত্ব এক প্রকারের গর্দভের সেতু ; ষত্ব পৃত্বের ভয়েই অধিকাংশ গর্দভ বাঙ্গালী ভাষায় পারগ হইতে পারে না। পঞ্চানন্দী ব্যাকরণে ভদ্রত হইলে সত্ব, না হইলে নত্ব। Q? শব্দনির্ণয় । পঞ্চানন্দ পাঠে যে স্কুট ও অস্ফ ট ধ্বনি পাঠকগণ করিফ থাকেন, y " বিভক্তিনির্ণয় । শব্দের পর বিভক্তি হয় অর্থাৎ হয় বিশিষ্ট্ররূপ ভক্তির উদ্রেক হয়, নতুবা ভক্তি বিগত হইয়া হাড়ে চাটয় যাইতে হয়। পদ প্রকরণ । বিভক্তি যোগের পরেই পদের প্রয়োগ ; যাহাকে যেমন পদ দেওয়া উচিত, তাহাকে সেইরূপ পদ দেওয়া যায়। পঞ্চানন্দ তিন প্রকার পদ দিয়া থাকেন ; সম্পদ, বিপদ, এবং এক প্রকার উপপদ, যাহার নাম অব্যয়। পঞ্চানন্দের আবরণে যাহার নাম প্রকটিত হয়, তাঙ্গদেরই সম্পদ যথা, মহারাণী স্বর্ণময়ী। পঞ্চানন্দ বাহার ঘাড়ে চাপেন, তাহারই বিপদ, যথা, পঞ্চানন্দের সৌধীন সম্পাদক ; পঞ্চানন্দের দায়গ্রস্ত রাঠক । র্যাহার গলাগলি খান, গালাগালি দেন, অথচ একট পয়সা বায় না করিয়াও ভজনার রবিবারে পঞ্চানন্দ পাঠ করেন, তারা অব্যয়। সৰ্ব্বদা মনে রাখিতে হুইবে যে অব্যয়ে বিভক্তি যোগ