পাতা:পাঁচু-ঠাকুর - ইন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৯৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প • নিন্দী ব্যাকরণ । > ア> द5न् । পদ প্রয়োগ করিতে হইলেই বচন অবিশুক, বচন তই প্রকার সুবচন ও কুবচন । এক কথায় যাহার সঙ্গে কাজ হয়, একবার চাহিব। মাত্র যে দেন। পরিশোধ করে, তাহার প্রতি সুবচন । অধিকাংশ লোকই বেয়াড়, বহুবচনে ও ভাঙ্গদের কিছু ন ন । অগতা কু-বচন ৷ ” পুরুষ। পুরুম ত্রিবিধ। আমি নিজে উত্তম পুরুষ, তুমি যদি ইহা স্বীকার কর তাঙ্গ হইলে তুমি মধ্যম পুরুষ । আমি তুমি ছাড়া ( চক্ষুলজ্জার ভয় না থাকিলে ) সকলেই কাপুরুষ (নিকটবৰ্ত্ত তইলে একটু লজ্জ হুয, সুতরাং সেরূপ স্থলে সেই ) তৃতীয় ব্যক্তি প্রথম পুরুষ । 劇 কারক । যাঙ্গদ্বারা পদপ্রয়োগ, কালে সম্পর্ক বুঝা যায়, তাহকে কারক বলে। কারক ছয় প্রকার—কর্তী, কৰ্ম্ম, করণ, সম্বন্ধ, অপাদান, অধিকরণ । যিনি আঙ্গর যোগান, সুতরাং যাহার মন যোগাইতে হয়, তিনি কৰ্ত্তা। অবস্থা বিশেষে সকলেই কৰ্ত্ত হয় । দায়গ্রস্ত হইয়া যাহা করিতে হয় তাহাই কৰ্ম্ম, সুতরাং পঞ্চানন্দী বাকরণে সৎকৰ্ম্ম কুকৰ্ম্মেয় প্রভেদ থাকী অসম্ভব । - যাহাদ্বারা কার্য্যোদ্ধার করিয়া লইতে হয়, সেই করণ। যথা, পঞ্চনন্দের উপলেখক সম্প্রণয়। বাছার মধ্যবর্তিতায় গ্রাহকগণের সহিত পঞ্চানন্দের সম্বন্ধ স্থিরীকৃত হয়, তিনি সম্বন্ধকাল্পক; যথা, কাৰ্য্যাধাক্ষ ঐযুক্ত রামচন্দ্র চক্রবর্তী, ৪৪ নং রসারোভ ভবানীপুর ।