で、● *ीहूर्टी कूद्र ! অঙ্গভঙ্গী সমেত সবলে দক্ষিণ হস্তের সঞ্চালন, বাম করতলে দক্ষিণ করমুক্ট সশঙ্গে প্রহার করিবেন, ইহা আশ্চৰ্য্য নহে । এক পাশ্ববন্ত্রী পাপস্থা হইতে অপর দিকের পাদপন্থায়, আবার এধায় হইতে ওধার!—বার বয় গোয়াটা এপ্রকার করিয়া চলিতেছিলেন, তাহা ও আমি অস্বীকার করি না, অস্থিরমতিতে পদবিক্ষেপে অস্থির হইয়। ছিল, তাহাও আমি অস্বীকার করি না। কিন্তু ইহার কারণ ছিল। সভাতে গোরাচাদ কৃতকাৰ্য্য, সিদ্ধকম হইয়াছেন, সভার নির্ধরিত প্রতিজ্ঞ অবগত হইয়া বসুমতী আর আপত্তি করিতে পরিবে ন, সহজেই পুরুষত্ব লাভে সম্মত হইবে, সমগ্র নারীকুল বাধ্য হইয় দায়ে পড়িয়া সেই দৃষ্টাস্তের অনুসরণ করিবে, ইহা চাপিয়া রাখিবার আনন্দ নহে। এখন, এই গৌরবের কথা, এই আনন্দের কথা দেশে দেশে, নগরে নগরে, গ্রামে গ্রামে ঘোষিত হইবে বটে, কিন্তু অদ্ব্য রাত্রিতেই “বঙ্গ মশালে এত দ্বষয়ক প্রবন্ধ লেগাইতে যাওয়া কৰ্ত্তব্য কি না, গোরাচাদ ইতস্তত করিতেছিলেন। কাজে কাজেই তাহাকে সর্পগতি অবলম্বন করিতে হইয়াছিল, কাজে কাজেই মাঝে মাঝে থমকিয়া দাড়াইতে হুইতেছিল। গোরাচাঁদ একবার ভাবেন “বঙ্গ মশালের” বাড়ী যাই, অমনি রাস্তার ডান ধারে উপস্থিত ; আবার মনে করেন, “বঙ্গ মশাল” হয় ত এতক্ষণ ঘুমাইয়াছে, অমনি দাড়াইয়া মাথা কঁপাইয়া চিন্তা; তখনি স্থির করেন—আত্মগৌরব পরমুখে ব্যক্ত হইলেই ভাল, সঙ্গে সঙ্গে বেগে রাস্তার বা ধারে আসিয়া পড়েন ; ক্ষণে আবার যুগপৎ সমস্ত ভাবের সমাবেশ হয়, তখন এক পা তুলিতে এক পা পড়িয়া যায়, ই পা আগে ইটিতে এক পা পাছে সরিয়া যায়, যেখানকার সেইখামে পা থাকিতে দেহপ্রতিমা তুই বার বামে, দুই বার দক্ষিণে হেলিয়া যায়। ফলতঃ গোরাচাদের সেই আপাত দুগুমান অস্থিরতার কারণ ছিল, ইহা
