পাতা:পাঁচু-ঠাকুর - ইন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

श्रृङ्कब्रि भूर्तदसैँकारणब्र बिबब्र५ । ৰৎসরের বায় মাস ত্রিশদিনই কিছু আমার জন্মপরিগ্রহ হয় নাই; নির্দিষ্ট মাস বায়, তারিখে আমি ভূমিষ্ঠ হই। তৎপূৰ্ব্বে আমি আমার এই চক্ষুতে সংসার দেখিয়াছি বলিয়া মনে হয় না। ফলত ইতিহাসের প্রথমাবস্থা এইরূপ তিমিরাচ্ছাই ইয়া থাকে। যাহা হউক, সেই অবধি নিয়তই আমার বয়ে বৃদ্ধি হইতেছে ; অধিক কি, স্বল্পাপুহুস্বরূপে আমি হিসাব করিয়া দেখিয়াছি যে, কাল-গণনায় গত কল্য আমার যত বয়ঃক্রম হইয়াছিল, অঙ্ক তাহ) অপেক্ষাও বেশী। কোন কোন দার্শনিকের মতে, কাল-সহকারে বয়সের বৃদ্ধি না হইয়া বরং ক্ষয় হয়। কিন্তু আমি এ মতের অনুমোদন করি না ; কারণ, তাহা হইলে ক্রমে স্ত্রী বিধবা হইতে পারেন। প্রকৃতপক্ষে, দেখা যায়, অনেকের স্ত্রী বিধবা হন না, তদ্ভিন্ন বিধবাবিবাহ যুক্তি এবং শাস্ত্র-সন্মত বলিয়া মানিলেই স্ত্রীর সধবত্বাৎ বয়ঃক্ষয়ের অপ্রমাণসিদ্ধান্ত । Q হিন্দুশাস্ত্রান্থসারে ধনসঞ্চয়ের মত মহাপাতক আর নাই ; উপাজনশীলের হাতে পাছে টাকা-কড়ি জমিয়া যায়, এই আশঙ্কায় বার মাসে তের পর্ব, পনর তিথিতে সাঁইত্রিশ ব্রত, সাত পুরুষের শ্ৰাদ্ধ, অপর পক্ষের তর্পণ, গয়ায় পিণ্ড প্রদান, বিশ্বেশ্বরের মন্দির দর্শন, পুরুষোত্তমে আটকে বন্ধন, এবং অতির্থিকে ইচ্ছাভোজন ও ভিক্ষুককে মুষ্টিভিক্ষাদানের ব্যবস্থাতে শাস্ত্রকারগণ নিশ্চিন্ত হইতে না পারিয়া বিবাহ, সীর্মস্তোন্নয়ন, গর্ভাধান, সাধ-ভক্ষণ, অন্নপ্রাশন, নামকরণ"চুড়, কর্ণবেধ, উপনয়ন, দীক্ষা প্রভৃতি সাত শত তিরানব্বই