পাতা:পাঁচু-ঠাকুর - ইন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৮১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পরিচয় এবং প্রার্থন । Reు তোমরা প{স ইয়ার, পঞ্চানন্দ জানেন তোমরাই ভাষ্কার ‘পাচে হাতিয়ার পঞ্চানন্দের আশা ভরস, বল বুদ্ধি, সকলই তোমরা। তোমাদেয় জয় হউক । “পঞ্চানন্দ খায় কি ? যৎসামান্ত –পাচ জনের মাধ, পাচটা গালাগালি ! তবে আমলি মমলি থায় না, বদাম্বত অৈিহ ; পাঁচ জনকে না দিয়া খাম্ব না ! পঞ্চানন্দের প্রতি পঞ্চানন্দের উপদেশ । “যাও উত্তম পুরুষ, সাবধানে যাও। ঐ যে দুরে, বহু দূরে আলোক দেপিতেই, উগকে লক্ষ্য করিফ যাও । পরচিত স্বন্ধকার, তাহার উপর kিয়৷ োমার পথ ; ঝিয়া, বুঝাইয়া চলিবে, কিন্তু লক্ষ্য ভুলি ও না, ঐ আলোক সত । তোমার শঙ্কা নাই । অন্ধকারে পাদ বিক্ষেপ করতে হইবে, অতএব সস্তপণে চলবে, অতি কোমল ভাবে পদ সঞ্চালন করবে, দেখিও তোমার অস্থির পদপলনে ক্ষুদ্র কীট যেন বিনষ্ট না হয়। সামান্ত বাধাকে বিস্তু মনে করিব যথায় তথায় খঙ্গ উত্তোলন করি ও না; যাহা অধম, যাঙ্গ তুচ্ছ, যাঙ্গকে ঘৃণা করিলেই পর্যাপ্ত আত্মাবমাননা করা হয়, তাহার প্রভি ক্রোধ প্রদর্শন করি ও না। অসমানে যুদ্ধ সজ্জা করিও না, ইলিকে দয়া করিও, অজ্ঞানকে শিক্ষা দি ও । C নিৰ্ভীক হৃদয়ে অগ্রসর হও । তোমার পথে বহুভর বিভীষিক আছে দণ্ডবিধি, যুদ্রগুৰি, প্রভৃতি কত মূৰ্ত্তি ধয়িয়া তাহার তোমাকে ভৗত করিতে, লক্ষ্য ভ্ৰষ্ট করিতে চেষ্টা করিভে পারে ; কিন্তু ভয় নাই।" মহাত্ৰত উদযাপনের নিমিত্ত, দেৰদত্ত মহাস্ত্র ভৌমার হন্তে দিয়াছি ৮ বিবেচনা করিয়া প্রয়োগ করিলে সকল ৰিম দুল্পী