পাতা:পাঁচু-ঠাকুর - ইন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৮৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*®ზe, *ाँiहूर्छांदूव्र । জাতি কি ? কাবুলীরা এমনই মুখ ষে চারুপাঠ পর্য্যন্ত ইহাদের পড়া নাই, চারুপীঠে মানব জাতির কথা অনেক বার লেখা আছে। তদ্ভিন্ন পৃথিবী সমস্তই এক ; এক মাটী, এক জল, এক সকলই । তবে আবার ভিন্ন দেশ কি ? হায় । ইহাদের ইহকাল ত গেলই, পরকালে পরিণামে ইহাদের কি হইবে, তাহাই ভাবিয়া আমার হৃদয় শোক-সাগরে নিমগ্ন হইতেছে। কাবুলবাসিগণ! এখনও তোময়। অমুতাপ কর, এখনও পাপচিস্ত হইতে বিরত হও, এখন ও ক্ষমাপ্রার্থনা কর, অবশুই মঙ্গল হইবে। যে হেতু অনুতাপই প্রায়শ্চিন্ত, প্রায়শ্চিত্তই "স্বর্গের দ্বার। বাস্তবিক, আর আমি কাবুলে আসিতে ইচ্ছা করি না ; তবে যদি যীশুর ছোট ভাই, সিদ্ধার্থের হাডিফেলা-জ্ঞাতি, চৈতন্তের খুড সেনজা মহাশয় কাবুলে পদার্পণ করিয়, কাবুলাদিগকে স্বাৰ্থপৰত, বিষয়ীর ভাব, এবং ভ্রান্ত স্বদেশ আদির বোধ ভুলাইতে পারেন, আমার ও সঙ্কল্প তাহা হইলে টলিতে পারে । দ্বিতীয়তঃ, কাবুলের সমস্ত ব্যাপার এখন একঘেয়ে গোছ হুইয়। পড়িয়াছে, রকম ওয়ারি না থাকিলে মজা নাই, বিবরণ লিখিয়া ও সুখ নাই। ঐ রুষিয়া এল,—ঐ আমীর তাহার সঙ্গে পরামর্শ করিল,— ঐ যুদ্ধের আয়োজন করিল—ঐ আজ মারামরি—ঐ ওখানে কাটকাটি—ইহা ছাড়া নূতন কথা কিছুই নাই। তা একটা কথা ভাঙ্গচুর করিয়া বাড়ী বসিয়াই লেখা যায় ; তবে আর বাস-খরচ করিয়া, রাম রাবণ উভয়ের ভয়ে সশঙ্কিত হইয়া, প্রাণ হাতে করিয়া বসিয়া থাকিবার প্রয়োজনটা কি ? তাহার উপর আগাগোড়া কথার ঠিক রাখিয়া পত্র লেখা খুব সহজ ব্যাপার মনে করিবেন না ; কারণ, নানা মুনির নানা মত। কাবুলীদের উপর অত্যাগরের কথা লইয়। যে প্রকার বাদ-বিসম্বাদ হইতেছে তাহাতে না হঁ যাহাই eবর্ণিব