পাতা:পাখী - জগদানন্দ রায়.pdf/১২১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চিল শকুন ও হাড়গিলা তোমরা কত রকম শকুন দেখিয়াছ জানি না। আমরা? কিন্তু এবাংলাদেশে সচরাচর দুই রকমই শকুন দেখিয়াছি।” আকাশের দিকে, তাকাইলেই খুব উচুতে যে-সব শকুনকে। স্টুড়িতে দেখা যায়, সেগুলির পিঠ সাদী, ইহারাই সাধারণ শকুন। আর যে এক রকম শকুন আছে তাহদের দূর হইতে কালো দেখায় কিন্তু তাহদের নেড়া মাথাগুলি, লাল । যখন গো-ভাগাড়ে বসিয়া থাকে তখন ইহাদের | গায়ের দুর্গন্ধে ত্ৰিসীমান্নায় যাওয়া যায় না। এই সব, . শকুনের বাসা বোধ করি তোমরা দেখা নাই। গাছের, খুব উঁচু ডালে ইহারা ডালপালা দিয়া প্রায়ই শীতকালে বাসা তৈয়ারি করে । তোমরা বোধ হয় ভাবিতেছ, কাকশার্লিকের মতো ইহারা গাছের তলা হইতে শুকনা ডাল। কুড়াইয়া আনে। কিন্তু ইহারা তাঁহা করে না। সেই বঁকানো এবং চেপােটা ঠোঁট দিয়া ইহারা পাতা শুদ্ধ গাছের কঁচা ডাল ভাঙিয়া বাসা তৈয়ারি করে। যখন শকুনেরা ' VU নু মেলিয়া গাছের ভাল ভাঙে, তখন তাঁহাদের চেহারা- ?