७२ পাখী' সৈখান হইতে শূরীরের বদ বাতাস ৷ লইয়া প্ৰশ্বাসের . সঙ্গে বাহিরে আসে। কিন্তু পাখীদের নিশ্বাসের বাতাস" কেবল ফুসফুসে গিয়াই ফোরাঘোরা করে না—“শরীরের নানা ‘জায়গায় যে-সব | বাতাসের থলি আছে, ਚੋ সেখানে গিয়াবিদ রক্তকে পরিষ্কার করে। কখনো কখনো भै बाँऊाम शं:फु इं डिङद्र গিয়াও পৌঁছায়। পাখীদের . শরীরের ভিতরকার বাতাসের থলি খুব পাতলা’ চামড়া দিয়া তৈয়ারি । । ҹ! ফুসফুসের ছবিতে যে গৰ্ত্ত দেখিতেছ,• নিশ্বাসের বাতাস ঐ সকল পথ দিয়া বাতাসের থলিতে ও” হাড়ের ভিতরে প্রবেশ করে। তাহা হইলে দেখ, পাখীদের শরীরের অন্ধি-সন্ধিতে বাতাস আনাগােনা করে। ইহাতে দুইটা কাজ डू,-श्शएंड পার্থীদের শরীরের बन् दूटने পরিষ্কার হয় এবং সঙ্গে সঙ্গে শরীর হাল্কা হয়। গ্যাসে-ভর তোমাদের খেলার বেলুনগুলি কেমন হাল্কা তোমরা তাহী নিশ্চয়ই দেখিয়াছ ছাড়িয়া, দিলেই সেগুলি আপনিই আকুশের উপরে উঠতে থাকে। পাখীদের শরীর ততটা “হাল্কা না হইলেও, ভিতরে গরম বাতাস পোর থাকে। বলিয়াস্তাহ অন্য জন্তুর শরীর অপেক্ষা অনেক হাল্কা । -
পাতা:পাখী - জগদানন্দ রায়.pdf/৭১
অবয়ব