পাতা:পাখী - জগদানন্দ রায়.pdf/৯২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

. @t*ရဲ যেমন বড় হইতে আরম্ভ করে, তেমনি বেশি নিশ্বাসের দরকার হয় বলিয়াই থলিটা বড় হয় । । কুড়ি-বাইশ দিনের পর ডিমের ভিতরকার বাচ্চার সকল অঙ্গই পুষ্ট হয়। তখন ঠোঁটও দেখা দেয়। এই नभएश छिCभन्न डिङ6न्न व्लाव्ना ७ कूश्रशङ्ग একটুও চিহ্ন থাকে না। যে একটু কুসুম পূর্বে বাকি ছিল, তাহা বাচ্চার শরীরের ভিতরে টানিয়া লয়। ] ইহার পরেই ডিম-ফোটার সময় আসে। তখন । বাচ্চারা ডিমের ভিতরে ছট্‌ফটু আরম্ভ করে এবং কেতাজা বাতাসে নিশ্বাস লাইবার জন্য ব্যস্ত হইয়া পড়ে। তাই ঠোঁট দিয়া ডিমের সেই মোটা দিকটার চামড়া ছিড়িয়া সেখানে যে বাতাস আবদ্ধ থাকে, তাহ দিয়া নিশ্বাসের কাজ চালাইতে থাকে । এই সময়ে হাঁস ও মুরগীর বাচ্চারা ডিমের মধ্যে থাকিয়া কখনো কখনো চিক্-চিক্‌ শব্দও করে। পাখীর বাচ্চারা কিচির-মিচির করিয়া ডাকে, ধাড়ী পাখীরা খুব চীৎকার করে, কিন্তু পার্থীদের ডিমের ভিতরকার বাচ্চারা ডাকে ইহা অদ্ভুত কথা,-কিন্তু অদ্ভুত হইলেও ইহা সত্য। যাহা হউক, ভালো বাতাসে নিশ্বাস লইয়া ডিমের ভিতরকার বাচ্চাদের গায়ে যখন বেশ জোর হয়, তখন তাহার আর খোলার ভিতর থাকিতে চায় না,-ঠোঁট দিয়