পাতা:পাতঞ্জল দর্শন.djvu/২৬১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२88 পাতঞ্জল দর্শন। [পা ৩। সূ ২৬। ] যোগী সূক্ষে বা ব্যবহিতে রা বিপ্রকৃষ্টে বা অর্থে বিন্যস্ত তমর্থ মধিগচ্ছতি ॥ ২৫ ॥ অনুবাদ। সমাধিপাদে “বিশোক বা জ্যোতিষ্মতী” এই সুত্রে যে জ্যোতিম্মতী প্রবৃত্তির উল্লেখ আছে উহার আলোক অর্থাৎ নিৰ্ম্মল সত্বপ্রকাশকে যোগিগণ সংযম দ্বারা পরমাণু প্লভৃতি স্বক্ষ পদার্থে হউক, ভূমধ্যে নিহিত গুপ্ত ধন প্রভৃতিতে হউক অথবা স্বমেরুর পরপারে অতি দুরবর্তী বিষয়েই হউক, ৰিন্তাস করিয়া নিক্ষেপ করিলে সেই সেই বিষয় জানিতে পারেন ॥ ২৫ ॥ মন্তব্য। ভগবান অর্জুনকে, বেদব্যাস সঞ্জয়কে যে দিব্য চক্ষু প্রদান করিয়াছিলেন তাহ উল্লিখিত বিভূতির প্রভাব মাত্র। চতুর্দশ ভূবন প্রকাশ করার শক্তি চিত্তের আছে, কেবল রজঃ ও তমোগুণে আচ্ছন্ন থাকায় পারে ন, রজঃ ও তমোমল বিদূরিত হইলে সমস্তই জানা যাইতে পারে। ২৫ ॥ সূত্র। ভুবনজ্ঞানং সূর্য্যে সংযমাৎ ॥ ২৬ ॥ ব্যাখ্যা। হুর্য্যে (স্বযুম্নাদি-দ্বারকে মাৰ্ত্তওমণ্ডলে ) সংযমাৎ (ধারণাদিजब्रां९) छूबमङांनम् ( कडू#*ङ्करुनञ्जांन६ गन्यांश्चएउ ) ॥ २७ ॥ তাৎপৰ্য্য। সুষুম্বা নাড়ীকে দ্বার করিয়া স্বৰ্য্যমণ্ডলে সংযম করিলে সমস্ত ভুবনের অববোধ হয় ॥ ২৬ ॥ ভাৰ্য্য। তৎপ্রস্তারঃ সপ্তলোকাঃ, তত্ৰাবীচেঃ প্রভৃতি মেরুপৃষ্ঠং যাবদিত্যেষ ভূলোক, মেরুপৃষ্ঠাদারভ্যাঞ্জবাৎ গ্রহনক্ষত্ৰতারাবিচিত্রেীহস্তরিক্ষলোক, তৎপরঃ স্বলোকঃ পঞ্চবিধ, মাহেন্দ্ৰস্তৃতীয়ে লোক, চতুর্থ প্রাজাপত্যে মহলোক, ত্রিবিধো ব্রাহ্ম, তদ্যথা জনলোকস্তপোলোকঃ সত্যলোক ইতি। “ব্রাহ্মস্ত্রিভূমিকো লোকঃ প্রাজাপত্যস্ততে মহান। মাহেন্দ্রশ্চ স্বরিত্যুক্তে দিবি তারাভুবি প্রজা” ইতি সংগ্রহ শ্লোকঃ। তত্ৰাবীচেরুপর্যুপরিনিবিষ্টাঃ বঙ্গহানরকভূষয়ে ঘন সলিলানলানিলাকাশতমঃ প্রতিষ্ঠাঃ মহাকালাম্বরীষরৌরবমহারৌরবকাল্পসূত্রান্ধতামিঞ্জা, যত্র স্বকৰ্ম্মেপার্জিতদুঃখবেদন প্রাণিমঃ কষ্ট