পাতা:পাল ও বর্জিনিয়া.pdf/১০২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পাল ও বর্জিনিয়া । ふ > নয়নযুগলের নীলিমার সহিত তুলনা করিলে আকশের নীলবর্ণে কিছুই মনোহরতা বোধ হয় না। আর তোমার মধুর মনোহর স্বর যখন আমার কর্ণকুহরে প্রবিষ্ট হয়, তখন বসন্তমত্ত কোকিলের পঞ্চ স্বর শ্রবণে श्राद्ध श्रृश्। थाटक मा । बनि आभि श्रङ जिल्ल अश्वভাগদ্বারাও তোমার গাত্র সংস্পর্শ করি, তাহ হইলেও যেন এক অনিৰ্ব্বচনীয় সন্তোষের তেজ আমার সৰ্ব্বাঙ্গে ব্যাপিয়া যায় । বজ্জিনিয়ে! ভূমি কি ত্রিশিরা পৰ্ব্বতের নিকটস্থ নদীকূলের পাষাণরাশি উত্তীর্ণ হইয়। যাইবার দিন বিস্তুত হইয়া গিয়াছ ? সেই সময়ে তীর প্রাপ্তির পুৰ্ব্বে আমি যেন পরিশ্রাস্তু হইয়া পতিত হই এমনি বোধ হইতে লাগিল, কিন্তু তোমাকে অবলম্বন করিবামাত্র আমার শক্তি তখন পুনরুজ্জীবিত হইয়া উঠিল । যাহাহউক বজ্জিনিয়ে! তুমি যে গুণে আমাকে মুগ্ধ করিয়াছ, তোমার সে গুণের নাম কি, তাহ আমাকে বলিতে পার? সে গুণকে তোমার বিজ্ঞতা বলিতে পারা যায় না, কারণ মাতাদিগের বিজ্ঞতা আমাদের হইতেও অতিরিক্ত, তাহাতে কিছু সন্দেহ নাই । আর তুহো তোমার স্নেহ বলিতেও পারি না। কেননা মাতারা অনেকবার স্নেহপুৰ্ব্বক আমাকে ক্রোড়ে লইয়া পুলকিত হইয়া থাকেন । তবে তাহা তোমার আকত্রিম সততা বলিলে বলা যায় । ভাৰিয়া দেখ দেখি সেই কাস্কুিদাসীর প্রতি তাহার প্রভূর ক্ষমা প্রার্থনা করিবার জন্য যে দিন তুমি শূন্যপাদে ক্লষ্ণানদীর নিকট দিয়া পদব্রজে চলিয়া যাও সে দিনের কথা আমার স্মৃতিপথ হইতে ইহ জন্মেও বিলুপ্ত হইবার