পাতা:পাল ও বর্জিনিয়া.pdf/১০৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পাল ও বর্জিনিয়া । ፭ ዓ ইতে ২ পৰ্ব্বতীয় নিবারের অভিমুখে গমন করিতে লাগিল । সে দিন জ্যোৎস্না-রাত্রি ছিল, চন্দ্রের কিরণ নিকর বারিতে পতিত হইবাক্তে তাহার দীপ্তির আর ইয়ত্ত ছিল না । ৰর্জিনিয়া ক্ষণিককাল সেই জলপ্রপাতের উপরি একান্তমনে দৃষ্টিপাত করিয়া রহিল । তখন পর্য্যন্তও পৰ্ব্বতের পাশ্ব হইতে উষ্ণ ভাপ বহিৰ্গত হইতে নিৰ্বত্ত হয় নাই । তাদৃশ বহিস্তাপ ও মনস্তাপ উভয় তাপে নিরতিশয় সস্তাপিত হইয়া মে সেই নিঝরবারিতে অবগাহন করিতে অবতীর্ণ হইল । তাহাতে তাহার শরীর আপাততঃ স্নিগ্ধ হইল বটে, কিন্তু তাহার মনে আরো শত সহস্র প্রকার মুকুমার বিষয় সকল মরণ হইতে লাগিল । - সৰ্ব্বাগ্রেই তাহার মনে হইল যে বাল্যকালে মাতার ষেখানে আমাকে এবং দাদাকে স্নান করাইয়া দিতেন এবং সম্প্রতি আমার দাদা কেবল আমারই স্নান করিবার জন্য যে স্থানটি সমান ও পরিস্কৃত করিয়া চতুর্দিকে গুল্ম লতাদিতে বেষ্টিত করিয়া রাখিয়াছেন সে এই স্থান । পরে সে বিবসনগাত্রে জলে দণ্ডায়মান থাকিতেই দেখিতে পাইল যে তাহাদের ভ্রাত্বভগিনীর জন্মকালে রোপিত দুই নারিকেল ব্লক্ষের প্রতিচ্ছায়া তাহার বাস্থদ্বয়ে ও বক্ষঃস্থলে পতিত হইয়াছে, এবং আপন মস্তক ভাহীদের প্রতিবিম্বিত কল ও শাখায় সাতিশয় শোভা পাইতেছে । এই সকল অপরূপ দর্শন করিয়া বর্জিনিয়ার মনে তখন যৎপরোনাস্তি ज८खाप्रुङ्ग प्लेमग्न श्ड्रेल । ड६कोजौन उछिनिम्नाङ्ग भएन २ এমনি বোধ হইল, যেন পালের স্নেহ কুমুমাপেক্ষাও