পাতা:পাল ও বর্জিনিয়া.pdf/১২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

X X 8 পাল ও বর্জিনিয়া । প্রাতরাশ সমাপনান্তে প্রদেশাধিপতি বিবি দিলাতুরের নিকট হইতে প্রস্থান করিবার পুৰ্ব্বে, তিনি তাহাৰুে কহিতে লাগিলেন “শুন ভদ্রে! সম্প্রতি একখানি অর্ণবপোত ফ্ৰান্সদেশ গমনে প্রস্তুত হইতেছে । তাহ! অবিলম্বে এখান হইতে প্রস্থান করিবে। সেই পোতেই তোমার কন্যাকে প্রেরণ করা কর্তব্য । তাহাতে আমার সম্পৰ্কীয় অার একটি স্ত্রীলোক গমন করিবেন । র্তাহার দ্বারা তোমার তনয়ার তত্ত্বাবধান বিলক্ষণ রূপে চলিতে পারিবেক, তদ্বিষয়ে কিছুমাত্র চিন্ত নাই। বর্জিনিয়ার বিরহে কয়েক বৎসর কালহরণ করা তোমার পক্ষে ক্লেশকর হইতে পারে বটে, স্বীকার করিতেছি, কিন্তু এতাদৃশ প্রভূত ধন আয়ত্ত করিতে হইলে এতদ্রুপ ক্লেশকে ক্লেশক্কপে গণন করাই অবিধেয় । বিশেষতঃ তোমার পিসীর চরম কাল উপস্থিত । র্তাহার বন্ধুবান্ধবের প্রমুখাৎ শুনিতে পাই, জীবিতাবস্থায় বর্ষদ্বয় যাপন করাও উtহার পক্ষে সহজ ব্যাপার নহে । লোকের কহিয়া থাকেন সম্পত্তির সমাগম কদাচ প্রভিনিয়ত সস্তুবে না, ইহা মিথ্য। বোধ করিও না । এক্ষণে অামি চলিলাম, তুমি আপন বন্ধু ৰান্ধবের সহিত পরামর্শ কর । আমার ৰোপ হইতেছে তাহারাও তোমাকে আমার মভানুগামিনী হইতেই উপদেশ প্রদান করিবেন म८न्झझ नोके' । শাসনাধিপতির এবম্বিধ আত্মীয়ভাবের উপদেশকাঙ্ক্য শ্রবণ করিয়া বিৰি দিলাতুর উত্তর করিলেন “মহাশয়! আমার সবে ধন বর্জিনিয়াকে মুখভাগিনী