পাতা:পাল ও বর্জিনিয়া.pdf/১৩০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পাল ও বর্জিনিয়া । Y S > কৰ্ম্ম বলিতে হইবেক । জগদীশ্বরের এবং প্রাচীন মহাত্মীদিগের অাজা সকল কঠোর ও অসমঞ্জস বোধ হইলেও, তাহ অবহেলন করা কদাচ কৰ্ত্তব্য নহে । সৰ্ব্বত্র বিরাজমান করুণাময় পরমেশ্বর বিশ্বরাজ্যের প্রজা সকলের হিতার্থ যত্ব করিয়াই আমাদিগকে পরিজন হিতার্থে যত্ব করিতে উপদেশ দিয়াচেন । অধিকন্তু এ সকল বিষয়ে তাহার বিশেষ অনুমতি আছে এ কথা অবশ্যই বোধ করিতে হইবেক । অতএব র্তাহার এতাদৃশী অনুমতি শিরোধাৰ্য্য করিয়া যদি তুমি নিজ তনয়াকে ফুন্সে প্রেরণ কর, তবে সেই করুণানিধান পরাৎপর পরমেশ্বর তোমার তনয়াকে প্রভূত ঐশ্বর্যের দ্বারা প্রত্যুপকার করিতে কখন ক্রটি করিবেন না ,, । বজিনিয়া অবনতবদনে উত্তর করিল “মহাশয়! যদি ইহা পরমেশ্বরেরই অনুমতি হয়, তবে আমি তাহ। অবলীলাক্রমে প্রতিপালন করিতে প্রৱত্ত আছি, ইহার বিপরীত আচরণ করিতে আমার কদাচ প্রবৃত্তি নাই”। এই কথা বলিতেই নয়নবারিতে তাহার বক্ষঃস্থল প্রৰহিত হইতে থাকিল । ' পরে সেই পুরোহিত এখান হইতে প্রস্থান করিয়া, যেই কথা হইল তাহ শাসনাধিপতিকে বলিবার জন্য শুন্নিকটে উপস্থিত হইলেন । এদিকে ৰিবি জিলাতুর বর্জিনিয়ার ফুন্সিযাত্র বিষয়ে অভিপ্রায় জানিবার জন্য আমার নিকটে লোক পাঠাইয়া দিলেন, আমার মতে র্তাহার এ স্থলে থাকা হইলেই তাল হইত । কারণ অতুল ঐশ্বর্যের অাৰুর্ষণী হইতে প্রকৃতিজনিত