পাতা:পাল ও বর্জিনিয়া.pdf/১৭৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পাল ও বর্জিনিয়া । سارا لا ফরাসীদের মহীয়সী উন্নতি হইয়াছিল, কিন্তু এক্ষণকীর কালে তাহাদের মান সভূম কেবল টাকায়” । পাল –“মহাশয় । যদি আমি সেখানে কোন বড় লোকের সহায়তা পাইতে না পারি, তাহ হইলে আমি যে সকল মানুষের ভাব এবং রীতি নীতি আমার সঙ্গে মিলিৰেক এমত সকল মানুষের অনুগ্রহ পাইতে চেষ্টা করিব । তাহা হইলে ত আমার তাছা পাইতে আর ব্যাঘাত হইবেক না ? ? । ৱদ্ধ।–“তবে কি তুমি এত দিনের পর, সামান্য লোকে যেমন করে তেমনি ভক্তবিটলামি কাচ কাচিত্তে চাহ ? । তুচ্ছ ধনের জন্য কি তুমি মহানিধিস্বরূপ মুখ সম্ভোগে এককালে জলাঞ্জলি দিতে বাসনা কর ” ? । পাল ।–“অামি কখন তাহা করিতে চাহি না । সত্য পথে চলিতে আমি কদাচ জুলিব না ’ । ৰুদ্ধ —“বাপু হে ! এখন পথে আইস, তাহাইত আমি বলিলাম, যে তোষামোদকতা ও প্রশংসাদ্বার। তাহীদের মন যোগাইতে না পারিলে তাহার তোমাকে ঘৃণা করিবেক । সে দেশের লোক সকল এক ভাবাক্রান্ত। তাহদের যেমন মানলিঙ্গা তেমনি অহঙ্কার, তাহাদের ধৰ্ম্মের প্রতি দৃষ্টি কিছুমাত্রও নাই” । পাল —“আমি এখন যে প্রকার অমুখী, তাহাতে আমি সকল বিষয়েই পরাভূত অছি। পরন্তু ফল কথা বলি, আমি বর্জিনিয়া হইতে দূরে থাকিয় আর অনবরত পরিশ্রমের দ্বারা এ দুঃখের দিন কাটাইতে পারিব ন৷ ” । ( এই কথা বলিয়া সে এক দীর্ঘনিশ্বাস পরিত্যাগ করিল। )