পাতা:পাল ও বর্জিনিয়া.pdf/৩৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ミ* পাল ও বর্জিনিয়া । কারী সন্তানদিগকে পরমেশ্বর দ গু করেন এবং তাহারাও অস্তে নরকযাতনা সহ করে ” এ কথা তাহাদের কর্ণকুহরেও কখন প্রবেশ করে নাই । বালককালাবধি তাহারা যে ধৰ্ম্মবিষয়ে শিক্ষা পাইত, তাহা অতি সহজ । ক্ষণকালের জন্য উৎকট বলিয় তাহাদের মনে প্রতীতি হইত না । ভজনালয়ে গিয়া যেরূপে" পরমেশ্বরের আরাধনা করিতে হয়, তাহারা তাহার কিছুমাত্র করিত না, কেবল সময়েই এক২ বার ভঁাহার উদেশে হাতদুখানি যোড় করিয়া তুলিত এই মাত্র। আর জননীদের উপরি যতদূর পর্যন্ত শ্রদ্ধা ও ভক্তি করিতে হয় তাহাতে কিছুমাত্রও ক্রটি করিত না । তাহার যেরূপে পরমেশ্বরের উপাসনা করিত, বলিতে গেলে তাহাই যথার্থ উপাসনা বলিতে হয়। তাহাই সাধুদের সম্মত । তাদৃশ উপাসনায় কাল, অকাল, স্থান, অস্থানের কিছুমাত্র বিবেচনা নাই । যখন তখন যেখানে সেখানে করিলেই তাহা সিদ্ধ হইতে পারে । তাহারা এইপ্রকার উপাসনাই উৎক্লষ্ট বলিয়া স্ন মাধান করিত । এইরূপে তাহার। শৈশবাবস্থা অতিক্রম করিয়া কেীমারাবস্থায় পদার্পণ করিলে পর, তাহাদের শরীরে রূপ লাবণ্য, এবং মনেতে স্ফক্তি, সাহস, উৎসাহাদি ক্রমশই বৃদ্ধি পাইতে লাগিল । তাহাদিগকে সেই অবস্থায় দেখিলে পর, সঞ্চলেরই মনে প্রীতি জন্মিত । তাহার। তখন সাংসারিক কার্য্যের তাবৎ তার স্বহস্তে a Pয়া জননীদিগকে নিশ্চিন্তু করিয়াছিল। বর্জিনিয়া প্রতিদিন প্রভাতকালে কুক্ক টারনি শুনিতে পাইলেই