পাতা:পুতুলনাচের ইতিকথা - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৬৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

যে অবস্থাতে থাক তাতেই মজা পাবে। অভ্যাস daq fr ai, VSțR eestas অসুবিধা হচ্ছে। দুদিন পরে আর গ্ৰাহও করবুে না। তখন কি করব জান ? vetqsfviziovs zige <ë (3 që i CKFa o বেশিদিন আমার কিছু ভাল লাগে না মতি। অনেক দিন পরে কলকাতা এলাম, তাই একটু আডা দিচ্ছি ; বিতৃষ্ণা জন্মাল বলে। দিন দুই পরে বনবিহারী একেবারে সন্ত্রীক আসিয়া হাজির হইল। জয়া একটু মোটা, তবে সুন্দরী । টকটকে রঙ, মুখখানা গোল, জমকালো চেহারা । ৬৩াখ দুটি ঝকঝকে, ধারালো দৃষ্টি । তুমি তো গেলে না, আমি ভাই তোমাকে ভাই দেখতে এলাম। সুত্বেপ্নমার ব্যাপারটা কি কুমুদ্ৰ ? বিয়ে করে বোঁকে লুকিয়ে রাখলে ? ওকে চূড়া अंडड পাঠালাম সাত বার, তবু কি একবার মনে পড়ল না। জয়া বলে ঐকটা জীব কৌতুহলে ফেটে পড়ছে ? গা থেকে বৌ এনেছো শুনে অবধি অবাক মেনেছি। ধারালো চোখে জয়া মতিকে দেখিতে থাকে। বলে, কচি বলে কাচি, এ যে ধাধা লাগালো কুমুদ ! আমার মেয়ে হলে ওকে যে ফ্রক পরিষুে রাখতাম ! তাকায় স্থাখো কেমন করে। এপ তো ভাই খুকী এদিকে, নেড়েচেড়ে দেখি । বাজিয়ে দেখবে না ? “বনবিহারী বলিল৭২ কুমুদ বলিল, স্পীভত্রিকটু কমাও জয়া, ভড়কে যাবে। পুতুল তো নয়। জয়া হাসিল, মায়া নাকি ? শেষে মায়া করতেও শিখলে! মতির দিকে চাহিয়া বলিল, এসো না। এদিকে, এখানে '; CSICEF-fTTS elfoss ভাই তোমার জন্যে, টাকায় কুলোল না । পরে কিনৈ-দেব । খালি হাতেই অভাব করে যাই আজ । সাধারণ একখানা শাড়ি পরনে, যেন দাসীর বেশ ! জয়ার বেশভুষা, কথাবার্তা, ভাবভঙ্গি মতির কাছে অদ্ভুত ঠেকিতে লাগিল । কুমুদের নাম ধরিয়া । ডাকে গুরুজনের মত, অথচ কথা ফাজলামি করিয়া, এ কোন-দেশী মেয়েমানুষ ? প্ৰথম দেখাতেই জাম্বার সম্বন্ধে মতির মনে একটা বিরুদ্ধ ভাবের স্বষ্টি হুই-P রহিল। কেমন একটা অদ্ভুত অনুকম্পার ভাব জয়ার, মতিকে দেখিয়া তার শুভেল প্লািস্পক-অন-হুইজেছিল -- মুণ্টাখানেক বলিয়া - দা চলিয়া গেল। '1' : মতির মনে হুইল, ঘরে যেন একঘণ্টা ধরিয়া ম্যাজিক হইতেছিল,- জীী ! কি বলিল জয়া, 紧হাসিল, অর্ধেক সময় মতি তা বুঝিতেই Sts