পাতা:পুতুলনাচের ইতিকথা - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৬১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* শশী ভাবে স্থািষ্টছাড়া গোয়ার ছেলে, জগতে এমন কাজ নাই যা কঙ্গে না- এই সব করিয়াই যেন হুখ পায় ... কিন্তু গয়নার দোকানের খবর নেয় কেন ? শশী আরও ভাবে যে খবর লইতে হুইবে বিনোদিনী অপোৱাপাট বাজিতপুরে অভিনয় করার সময় সেখানকার কোন গয়নার দোকানো কিছু भब्रिटिछ कि-ना । н g . শশীয় মনের মধ্যে সন্দেহটা খচখচ করিয়া বেঁধে বৈকি। লে মনে করে বৈকি যে আচ্ছা পাগল সে, এ কি কথা এও কি কখন হয় ? তবু সে ভাবিয়া রাখে, বাজিতপুরের, গয়নার দোকানেরূ-গতি হু মাসের কুশল কালই জানিবার চেষ্টা করিবে । এই অন্যায় কাজটা করিবার আগাম প্ৰায়শ্চিত্ত হিসাবে রাত বারোটার সময় বাড়ি ফেরার আগে কুমুদকে সে পরদিন দুপুরে তাহার ওখানে আহারের নিমন্ত্ৰণ করিয়া যায় । , পরানকে বলে, মতিকে এবার বাড়ি নিয়ে যাও না পরান ? কত রীতি জাগবে ? পরানেরাও ঘুম পাইয়াছে। সে বল্লে, যাবে কি ! কিন্তু মতি জ্ঞাকিবামাত্ৰ চলিয়া আসে। আজ যাত্রা শুনিতে তাহার ভাল লাগিতেছিল না। যে কাচা মনে বিনা কারণেই সর্বদ, আনন্দ ভরিয়া থাকে, যে কোন একটা তুচ্ছ- উপলক্ষে মনে যাহার উত্তেজিত স্থখ হয় শীতলবাবু আর বিমলবাবুর পরিবারের মেয়েরা যাত্ৰা শোনার উৎসাহ তাহার নষ্ট করিয়া দিয়াছে।” মতি যেন চুরি করিয়া বাড়ি ফিরিল। তবু, কি স্বলম্বর ওই মেয়েমানুষগুলি ! এক-একজন যেন এক-একটি ছবি । হারু ঘোষ যেখানে বজ্ৰাঘাতে মরিয়াছিল, সেখানটা বিষাক্ত সাপের আস্তান । হারু ঘোষের বাড়ির কাছে তালবনের সাপগুলির বিষ নাই । বিষ নাই ? কুমুদকে যে সাপটা কামড়াইয়াছিল সেটার বিস্তু ছিল না । সেট জলের সাপ, চোড়া সাপ। কিন্তু তালবনের সাপ কি “জলের সাপ, সব সাপ কি চোড়া সাপ ? কে বলিবে । মতি তাহা জানে না । শেষ পৰ্যন্ত তাহাকে স্বীকার করিতে হয় যে অন্য সাপে কামড়ালে হয়তো যেতেন মরে।” মভির হু কানে দুটি মাকড়ি দোলে। মাকড়ি দুটির চাঁদ দুটির কোত্ত করতি তারা দুটিও দোলে। কুমুদ নিজের হাতে তাহাৰ্ব্ব-মাকড়ি পরাইয়া দিয়াছে । ওর মধ্যে একটা নূতন ঝকঝকে, অঙ্গটা অনেক দিনের পুরানো, S SBBD qLBB BBB BBBHDD BYD BBDBDS DB BBDB BBD BBJS e