পাতা:পুতুলনাচের ইতিকথা - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৯৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গুড়িটাতে জাকিয়া বসিয়া হুকুম দিয়া বলিল, বসুন। ছোটবাব, অনেক কথা Ta Gak KNS শশী কিছু বলিল না। কুসুমের অনেকখানি তফাতে বসিল । কুসুম যেন একটু অবাক হইয়া গেল প্ৰথমে, তারপর হঠাৎ লজায় মুখখান তাহার লাল হইয়া উঠিল , বিন্দুর ব্যাপারটা শুনিবার জন্য কুসুম শশীকে এখানে उछांकिशा यांत्रिग्रांछि । কৌতুহলের বশে এতক্ষণ তাহার খেয়ালও হয় নাই যে চুপিচুপি শশীকে এখানে ডাকিয়া আনিলে কতখানি উপযাচিকা BDDuBBDBD DLDGS DD BDBDBDS BBS তারপর বিন্দুর কথা জিজ্ঞাসা করিয়া কুসুম শশীকে একটু অবাক করিয়া দল । খেয়ালী কম নয় কুসুম । বিন্দুর কাহিনী শুনিবার জন্য এত কাণ্ড । ও কথা সে তো যেখানে খুশি বলিতে পারিত কুসুমকে ওর কথা শুনে কি করবে। বৌ ? কুসুম সবিস্ময়ে বলিল, আমাকে বলবেন না ? শশীর গোপন কথা কুসুমকে না বলার মতো সৃষ্টিছাড ঘটনা যেন আর নেই। জীবনে আজ প্ৰথম শশী কুসুমেব প্ৰকৃতির একটা আশ্চৰ্য দিক আবিষ্কার করিয়া অভিভূত হইয়া গেল। একটি বালিকা আছে কুসুমের মধ্যে, মতির চেয়ে ও যে সরল, মতির চেয়েও নির্বোধি । সংসারকে দেখিয়া শুনিয়া কুসুমের যে অংশটা বড় হইয়াছে, এই বালিকা কুসুমটি তার আড়ালে বাস করে । সংসারকে যখন সে ভুলিয়া যায, জীবনের যত দায়িত্ব, যত জটিলতা আছে, কিছুই যখন তাহার নাগাল পায় না, তখন তাহার এই বিস্ময়কর দিকটা চোখে পড়ে। শশী বুঝিতে পারে ; এতকাল কুসুমের যে-সব পাগলামি সে লক্ষ্য করিয়াছে,-ওর শাস্ত সহিষ্ণু ও গভীর প্রকৃতির সঙ্গে যা। কোনদিন খাপ খাওয়ানো যায় নাই,- সে সব বহু দূর-অতীতের ছেলেমানুষ কুসুমের কীৰ্তি,-কুসুমের এখনকার পরিণত দেহমানে যার অস্তিত্ব কল্পনা করাও কঠিন । বিন্দীয় কথা ধীরে ধীরে শশী সব বলিয়া গেল । বলিতে বলিতে সে অন্যমনস্কও হইয়া গেল মাঝে মাঝে । কি রহস্যময়ী আজ তাহার মতো হইতেছে। কুহুমকে। কুহুম যখন সেদিন দুপুরে তার ঘর দেখিতে গিয়াছিল, র্সেদিন প্ৰথম শশীর মনে হইয়াছিল, গত কয়েক বছর ধরিয়া কুনুমের যত थtoiछvिg| बJदददू gन लका করিয়াছে, সব তাহার মন ভুলানোর জন্য বয়স্ক স্নমণীয় প্রণয়-কািনহার। রূঢ় ৰঙৰ হইয়াছিল সেদিন শশীর,-নিজের মনকে S