দুঃখিনী নায়িকা। ২৫ ভ্রাতা অনেক বার প্রফুল্ল বদনে ঐ প্রিয়-বিরহিণী দুঃখিনীর সদনে প্রবেশ করিল বটে, কিন্তু বালিকা সাহস কৱিয় মনের দুঃখের একটি কথাও তাহার নিকট প্রকাশ করিতে পারিল না। . . . . রাত্ৰি হইবা মাত্র দুঃখিনী গোপন ভাৰে গৃহ হইতে বহির্গত হইয়া, বনের মধ্যে যেস্থানে ঐ নেবুগাছটি ছিল তাহারই নিকটে চলিল। তথায় উপস্থিত হইয়। মৃত্তিক ও পাতাগুলিন স্থানান্তর করিয়া অবিলম্বে প্ৰাণেশ্বরের মৃতদেহ প্রাপ্ত হইল । আহা ! প্ৰাণেশ্বরের এই দুৰ্গতি দেখিয়া অবলা যে কিরূপ মনস্তাপে কতই ক্ৰন্দন করিল তাহ বলিয়া উঠা যায় না । অনন্তর ঈশ্বরের নিকটে অনবয় ড প্রার্থনা করিতে লাগিল যেন প্রাণনাথের সঙ্গে সঙ্গে তাহারও মৃত্যু হয় । অনেক ক্ষণ ক্ৰন্দন করিয়া সে মনে করিল শৰ লইয়া গৃহে চলিী যাই, কিন্তু তুৰ্ব্বল বালিক পরিল না। কি করে প্রাণপতির ছিন্ন মস্তক হুস্তে লইয়। বারবার ভাকার নীলবর্ণ শীতল ওষ্ঠে চুম্বন করিতে লাগিল । তখন ঐ ছিন্ন মস্তকে চক্ষুদ্রটি মুদিত, এবং লবণ্যেরও কোন শোভা ছিল না, ই হ দেখিয়া অনাথ! কতইব রৌদন করিল। ঐ মস্তকের কেশের উপর যে মৃত্তিক লাগিয়াছিল স্নেহ প্রযুক্ত তাহাও ঝাডিয়; ফেলিল । মনে মনে স্থির করল আমি ইহাকে কেনমতেই ত্যাগ করিব মা, যে কোন প্রকারে হউক না কেন, আমি এই ছিন্নমস্তকটি রাখিব। অনন্তর মৃত্তক এবং পাতাদ্বারা সেই মৃত দেহ আচ্ছাদন করিয়| প্রিয়তম ছিন্ন শের এবং তৎস্থানস্থ অার একটি পরম সুন্দর জুইকলের १ 1g झट्ट भट्ठे ? তুহে প্রত্য গমন করিল ! wo,
