পাতা:পুরাতনী মুসলিম নারী চিত্র - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/১৫৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নূরস্নেহা সেই বঁাশতলায় ছোটকালের দুজনের খেলা, নুরূল্লেহারের যত্নে যে শৈশবে অসহায় অবস্থায় জীবন-লাভ করিয়াছে, সে সকল দিনের ইঙ্গিত দিতে যাইয়া তাহার চক্ষু দুটি মৃদুস্বরে তাহার দিকে মুখ ফিরাইয়া ঈষৎ ঘোমটায় মুখ আবৃত করিয়া নুরস্নেহ বলিলৈ ; “তোমার কথা মনে আমার পড়ে রাত্ৰি দিন । তোমার মােনর মাঝে পাইবা "আমার মনের চিন !” সে বলিল-এই জনসঙ্গুল পথের মধ্যে Wাড়াইয়া কথা কওয়া উচিত নহে, ঐ যে কলার বনের আড়ালে আমাদের বাড়ী দেখা যায়, সন্ধ্যার পর সেইখানে অতিথি হহঁয়া যাইও, আমি নিঙ্গে রাধিয়া তোমাকে ভাত, ব্যঞ্জন ও দুধের ক্ষীর খাওয়াইব । “খাইবা তুমি ভালমতে দিব আমি রাধি । মায় বাপে রাষ্ট্ৰী হৈলে, হৈবে তখন সাদি ৷” DDBBBEED SBDSDDB LBuB DDD tDSS SDKK KBBBD uBDuuuD 5 5 . ਠ মত, কোন ঋতুতে জুমিয়া' এককোণে পড়িয়া থাকে, কিন্তু রোদ পাইলে গলিয়া যে তৈল সেই তৈল হয়--উহা কোকিলের কুহুধবনির মত, থাকিয়া থাকিয়া কলিজাতে ঘা দেয় । ছোটকালের সুখ স্বপ্ন, তাহা ইহারা ভুলিতে পারে নাই। উভয়ের মনেই বর্ষার মত যৌবন ভাব-প্রবণতা আনিয়াছে। নূরস্নেহৰু মাতা-পিতা উভয়েই বুঝিয়াছেন, ইহারা পরস্পরের প্রতি অনুরাগী। সেইদিন সন্ধ্যাকালে S SGł