পাতা:পুরাতনী মুসলিম নারী চিত্র - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/১৭৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আয়না বিবি হইয়া পন্ধিয়াছি । আমার বিস্তর জমি ও ভালুক ‘শিবের বাকে৷” জলমগ্ন হইয়া গিয়াছে। এখন সামাঙ্গ একটুকু জমি আছে, কাহাতে আমাদের কায় কষ্ট্রে এক ক্টেলার সংস্থান হয়-লগা-অপৰাহে প্রায়ই উপবাসী থাকি। আমি ও আমার চতুৰ্দশ বর্ষীয়া কঙ্কাআমরা মাত্ৰ ফুটি প্ৰাণী আছি । মেয়েটি জল আনিতে নদীর ঘাটে গিয়াছে, এখনই আসিবে । সে আপনাকে কাষ্ঠ ও আগুনের জোগাড় করিয়া দিবে।” এই কথা বলিতে বলিতে দেখা গেল, তাহাক্স DYuY uY uBD BDBD BBBB BBBmueBJDB BDuDDBD BBD DBY হইয়া নিম্নের দিকে দৃষ্টি নত করিয়া আছে-কলসী কক্ষে সে দ্বারের এক কোণে দাড়াইয়া অঙ্গুষ্টি স্বারা মুক্তিকা খুঁড়িতেছে। এই চতুৰ্দশ স্বৰ্ষীয়া বালিকা চতুর্দশীর চাদের মত, তাহার নাম আয়না ; মামুদের মনে হইল, লেঞ্জাবগুষ্ঠিত এমন সুন্দরী কিশোরী সে সংসারে অন্তু কোথায়ও দেখে নাই । আয়নাও তাহার। সলজ্জ দৃষ্টির কোণে মামুদেব যে মুখ খানি দেখিল, তাহ? তাহার মনে চিরতরে মুদ্রিত হুইয়া গেল । কোন কথাবাৰ্ত্তা নাই, দৃষ্টি-বিনিময় সেই একবার ছাণ্ডু আমার হয় নাই-তৃতথাপি যেন হৃদয়ের শেষ বিকি কিনি হুইয়া গেলা---উভয়ে উভয়কে প্ৰাণ সমৰ্পণ করিয়া ফেলিল । বৃদ্ধ ঋষ্টিললেন, “আমার দিন শেষ হইয়া গিয়াছে, এখন মেয়েটিকে কোথায় কাছার কাছে রাখিয়া মরিয, সেই ভাবনায় আমার ঘুম হয় না,” বুলিতে বলিতে বুদ্ধের চক্ষের কোণে এক ফোটা অশ্রণ দেথা দিল ;-“এ মেয়ের বিবাহের বয়স হইয়াছে, কাহার সঙ্গেই বা বিবাহ দিব, এবং কেই বা ইহার Se