পাতা:পুরাতনী মুসলিম নারী চিত্র - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৬৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পুরাতনী ফিরোজ খাঁ ফকির হইয়া দেশ-বিদেশে ঘুরিতেছেন, শুনা মাত্র তসবীরটি সখিনা চিনিতে পারিলেন । তঁহার পূৰ্ব্বদৃষ্ট ফকিরই সে এই তরুণ নবাব তাহা বুঝিতে তাহার বিলম্ব হইল না । তখন অতি করুণ কণ্ঠে ও সকপত্যুর আগ্রহে তিনি দাসীকে অনুনয় করিয়া বলিলেন, “বল কে সে সৌভাগ্যবতী কুমারী যাহঁাকে দেখিয়া কুমার ফকির সাজিয়াছেন, আর্দ্ধশাসন অনশনে দিনযাপন করিয়া বনেজঙ্গলে ঘুরিয়া বেড়াইতেছেন ?” tuuu DDuDBDSSSuD DBDBDS SLDBBBi DBBBDOB BBuOuBDS eLeSLAMMM অপূর্ব রূপবতী সখিনা বিবি, নবাব উমর ঐার কন্স।” এই কথা শুনিয়! সখিনাক্স চক্ষু হইতে টপ টপ করিয়া জল পড়িতে লাগিল। সে বলিল “এই হতভাগিনীর জন্য নবাবপুত্র ফকির সাজিয়াছেন, তিক্ত কন্যায় বন ফল খাইয়। বনে বনে ঘুরিতেছেন ! ধিক আমার রূপকে ;-তুমি তাঁকে ব’লে, তিনি ঘেদিন আসিবেন, সেই দিনই দাসী হইয়ু উৰ্তাহার পদে আপনাকে নিবেদন করিয়া দিব, আমার জনু তিনি এত কষ্ট সহিতেছেন । ধিক অামাকে ও আমার রূপকে !” এই বলিয়া দীর্ঘনিশ্বাস ফেশিয়া কুমাবীৰ্ণ স্বীয় শাড়ীর অঞ্চলে মুথ চাকিল্লা বিমনা হইয়া কঁদিতে লাগিলেন । দাসী তসবীরের বিনিময়ে রাজকুমারীর কণ্ঠ বিলম্বিত বহুমূল্য মুক্তার হার পুরস্কার পাইয়া ভঙ্গলবাড়ী অভিমুখে যাত্ৰা করিলা ।