বিবাহেয় ফর্দ । প্ৰাতঃকালে উঠিয়া আমার আবার ঐ চিন্তা, আজ ত বিমলকে জবাব দিতে হইবে । শেষে যাহা স্থির করিলাম, তাহ বলিতেছি। ফিরে করিলাম—সে দিন আর পড়াইতে যাইব না ; একখানি পত্রে সমস্ত কথা, লিখিয়া বিমলদের বাড়ীয় দ্বারবানের হস্তে দিয়া আসিব । তাহাই করিলাম। বিমলকে যে, পত্ৰ লিখিয়াছিলাম, তাহার একখানি নকল বৃথিয়ছিলাম ; নিম্নে তাহা উদ্ধত করিতেছি। “ভাই বিমল, তোমার প্রস্তাবের প্রথমাংশ আমি স্বীকার করিতেছি, তোমার ভগিনীকে আমি বিবাহ করিতে সন্মত আছি। কিন্তু আমি বিলাত যাইতে পারিব না, ব্যারিষ্টািরও হইব না। ইহাতে সম্মত আছ ? বর্তমান নিয়ম অনুসারে বিবাহে একটা দেনা পাওনার ফর্দ হইয়া BBD SS BDDBB BDDS BDBDuDS S DS S DBDBDDDS BDS SDD BDB SS D DiD BDBB DD BB uu ggE i D u DS BDDDD ফর্দ দিতেছি । SS S SBDB BDDB DDuB BBB BDD DDBDD DuDB BBDD D DBDDS DBBB DBDDDDB BLBDDB DDB DDD S SS Dt gBD BDBDB BBBD KuD DB DSDBB DBt DDDD লাইতে হইবে, মায় সুন্দ সমস্ত টাকা তোমাদিগকে পরিশোধ করিতে হইবে। (৩) আমার বাড়ীখানি চোেদশত টাকার জন্য মর্টগেজ আছে, তাহা ছাড়াইয়া দিতে হইবে। (৪) তোমার ভগিনীকে কোন অলঙ্কারপত্র, কি বহুমূল্য বস্ত্ৰাদি দিতে পরিবে না, শাখা সাড়ী দিয়া তাহাকে সম্প্রদান করিবে । (৫) আমাকে কোনপ্রকার যৌতুক দিতে পরিবে না। বরসজ্জা, ঘড়ি চেন ইত্যাদি কিছুই আমি চাহি না। R8
