শিকার-কাহিনী দেশ দিতেন না, তাহারাও এখন করুণকণ্ঠে কাতরবচনে আমার পক্ষ, সমর্থন করিতেন-সুতরাং স্ফৰ্ত্তির সীমা এতদিন যে ক্ষুদ্র পরিধির মধ্যে: আবদ্ধ ছিল, এই প্ৰবেশিকা পৰীক্ষার পরে আত্মীয় জনের স্নেহে ; তাহার চৌহদ্দি খুব বাড়িয়া গেল ! আমি একেবারে দেশ ছাড়িয়া । উত্তর দেশে যাইবার জন্য প্রস্তুত হইলাম উদ্দেশ্য দেশ-ভ্ৰমণ। আমার এক খুড়ামহাশয় উত্তরবঙ্গ ষ্টেট রেলওয়ের সোদপুর লোকোমোটিভ আফিসে চাকুরী করিতেন। আমরা আদর করিয়া তাঁহাকে । “চাচা” বলিয়া ডাকিতাম ; তিনি অ্যামা অপেক্ষা ৮৯ বৎসরের বড় ছিলেন। পূৰ্ব্ব হইতেই চাচার সঙ্গে বন্দোবস্ত ছিল যে, পরীক্ষার পরেই তঁহার নিকট বেড়াইতে যাইব । সে সময়ে দারািজলিং রেল श्नांशे ; উত্তরবঙ্গ রেলের সীমা শিলিগুড়ি অবধি ছিল ; তবে রঙ্গপুর শাখা তখন খুলিয়াছে। চাচার কাছে যাইব, সুতরাং বাড়ীতে বিশেষ আপত্তি হইল না। DBDD DBBzS BBDDB BDDBD DDBDYDYS S K D দিয়াছিলেন । তখন সবে পাৰ্ব্বতীপুর, সোদপুর সহর বসিতেছে ; রেলও নূতন খুলিয়াছে। চাচা একটু উচ্চ বেতনের কৰ্ম্মচারী, তাই সুপারিণ্টেণ্ডেণ্ট সাহেবকে বলিয়া আমার জন্য একখানি পাস যোগাড় করিয়াছিলেন। তখনও দারুজিলিং মেলট্রেণ ছিল, আমি সেই মেলটোণে যথাসময়ে সোদপুরে চাচার বাসায় উপস্থিত হইলাম। দূরদেশে আমাকে পাইয়া চাচা এবং তঁহার বাসার অন্যান্য বন্ধুগণ। বড়ই গ্ৰীত হইলেন। র্তাহারা ৫৭ জনে মিলিয়া একটা বাসা করিয়া BBDBBDBBLS Dt DBDB SBDES BBDDBD S DDDSDBDDD LDD তালিকা প্ৰস্তুত হইল। আফিসের বাবুৱা রবিবার ব্যতীত অন্য কোনও 8
