28, পুরোহিত-দৰ্পণ । 》會 학년) অযুদ্ধদেবশৰ্ম্ম তৃপ্যতামেতৎ সতিল-ধেমুপুচ্ছগলিতোদকং তস্মৈ স্বধা ॥ ইত্যাদি। তৎপরে—“ওঁ গতাশ্চাত্রাগমিষ্যন্তি যে কুলে মম বান্ধবাঃ ! তে সৰ্ব্বে তৃপ্তিমায়ান্তু ময় দত্তজলেন বৈ ॥” এই মন্ত্রে একবার তর্পণ করিবে । তৎপরে গোমোচন নিমিত্ত নিম্নলিখিত মন্ত্র পাঠ করিবুে, ওঁ মুঞ্চামি ত্বা হলিযা জীবনয় কমজ্ঞাত্যক্ষাস্থত রাজ্যক্ষ্মাৎ । গ্রাহিজগ্রাহ যদি বৈতদেনং তস্ত ইন্দ্রাগ্নী প্রমুমুক্তমেনম্ ॥ গাতী কুলে উঠিলে আচাৰ্য্য অস্বারন্ধ হস্তদ্বারা জমানের স্কন্ধদেশ ধারণ করিবেন। যজমান গোপুচ্ছ ধাবণ করিয়া নিম্নোক্ত মন্ত্রপাঠ করিতে করিতে বৎস সমীপে ঈশানকোণে-তীরে উঠিলেন। মন্ত্র যথা— ওঁ আপো তাম্মান্মাতরঃ শুদ্ধয়ন্তু ঘূতেন নে ঘৃতপ,ঃ পুনস্তু। বিশং হি রিপ্রং প্রবহস্তি দেবীরুদিদাভাঃ শুচিব পূত এমি ! ওঁ স্বয়বসাদৃভগবতী হি ভূয়া অথো বয়ং ভগবন্তঃ স্তম । অদ্ধি তৃণমমো বিশ্বদানীং পিব শুদ্ধমুকিমাচরন্তী ॥ এই সময় বৎসের জন্য যদি পেকু “হিং" শব্দে ডাকিয়া উঠে, তবে যজমান কৃতাঞ্জলি হইয়া গাভী-সমীপে পাঠ করিবে, যথা--- ওঁ হিংকৃশ্বতী বসুপত্নী বস্তুনাং বৎসমিচ্ছন্তী মনসাত্যাগাং । দুহামশ্বিভ্যাং পয়ো অন্ত্রোয়ং সা বৰ্দ্ধতাং মহতে সৌভগায় ॥ তদনন্তর যুপসমীপে উপবিষ্ট হইয়া গজমান এই ধেনু উৎসর্গ করতঃ আচাৰ্য্যকে প্রদান করিবে । উৎসর্গ মন্ত্র যথা,-“সবস্ত্ৰালঙ্কু তায়ৈ ধেনলে ঃ”–( এই ক্রমে আর্চনা করিবে )-- অল্পেত্যাদি-জলপূৰ্ণ—পুষ্করিণীজলাশয়োৎসর্গকৰ্ম্মাঙ্গভূত-কৃতৈতৎ-সকলগুরু * কৰ্ম্মপ্রতিষ্ঠাগং দক্ষিণামিমাং সবক্সালঙ্কত-ধেনুমৰ্চিতাং রুদ্রদেবতাকাং অমুকগোত্রায় অমুকদেবশৰ্মণে ব্রাহ্মণায় গুরবে তুভ্যমহং সম্প্রদদে । আচাৰ্য্য-“ওঁ স্বস্তি" বলিয়া গাভীট গ্রহণ করিবেন। পরে যজমান ও আচাৰ্য্য পুষ্করিণীর পশ্চিমতীরে গমন পুৰ্ব্বক আচাৰ্য্য জলাশয়ে কুৰ্ম্মমকরাদি নিক্ষেপ করিবেন। এই সময়ে মঙ্গলবাদ্যধ্বনি আদি করিতে হয়। পরে পুর্বাভিমুখে যজমান নাগযষ্টির ; অগ্রে আবদ্ধ বস্ত্র বামহস্তে ধারণ করিয়া জলাশয় উৎসর্গ করিবে • ७ह८ण ७क्रनप्ल भूब्रांश्छि बt उअथांबक८क दूकांदे८त । भaनाष्ठा सक्र नरहএই যজ্ঞে দীক্ষিত করিবার গুরু ।
- नाश्रृंयछैि८क ६वकाई७ दtण ।। ३श चांनश्व, दि९*७ि वा अकविं६*ष्ठिश्ड नब्रिनिष्ठ বৈশব, যজড় মুর, নাগকেশর, বকুল, চম্পক অধৰ বিৰকাষ্ঠে প্রখণ্ড হইবে।
