{२झ १७१॥ অমাবস্ত | Վ)ԳՖ নশ্চ তথা ভৰ্ত্ত : শ্বশুরস্য পিতুস্তথা । পুত্রাণামপি জামাতুঙ্গুহিতুস্তদনন্তরম্ ॥ সম্বন্ধিনশ্চ ভূতানাং তথৈবাশ্রমবাসিনাম্। সৰ্ব্বং কুলং সমৃদ্ধত্য সা গচ্ছতি হরে: পদম্ ইতি ভবিষ্ণুপুরাণোক্তালোকামাবস্যাব্রত-কথা সমাপ্ত। দীপান্বিত । যেয়ং দীপান্বিত রাজন খ্যাত পঞ্চদশী ভুবি। তস্যাং দদ্যার চেদত্তং পিতৃণাং বৈ মহালয়ে ॥ গৌণচন্দ্র কাৰ্ত্তিকী অমাবস্যাকে দীপান্বিতা বলে । এই দিনে পাৰ্ব্বণশ্রাদ্ধ করিতে হয় । বিশেষতঃ মহালয়াদিনে যাহারা পাৰ্ব্বণশ্রাদ্ধ করে নাই, তাহারা এই দিনে করিবে । প্রদোষসময়ে লক্ষ্মীং পূজয়িত্ব যথাক্রমম্। দীপরক্ষা তথা কাৰ্য্যা ভক্ত্যা দেবগৃহেশ্বপি ॥ দীপান্বিতায় প্রদোষসময়ে লক্ষ্মীর পূজা করিবে এবং দেবগৃহে ভক্তিপূৰ্ব্বক দীপদান করিলে । উল্কাদান । উদ্ধাহস্ত নরাঃ কুৰ্ম্মঃ পিঙ্গুণাং মাগদর্শনম্। দীপান্বিতাতে পাৰ্ব্বণশ্রাদ্ধ করিয়া উদ্ধাদান করিবে । এই উল্কাদানে পিতৃলোকের পথদর্শন হয়। যদি উভয়দিনেই প্রদোষ সময়ে অমাবস্যার যোগ না হয়, তবে শ্রাদ্ধের পরক্ষণে দিবাভাগেই উল্কাদান করিবে। যদি পূৰ্ব্ব দিবসে প্রদোষকালে অমাবস্যা হইয়া তৎপরদিবসে শ্ৰাদ্ধকাল প্রাপ্ত হয়, তবে পূর্ব দিবসের প্রদোষে উল্কাদান করিয়া পরদিবস শ্ৰাদ্ধ করিবে । আর যদি উভয়দিনে প্রদোষে অমাবস্যা প্রাপ্ত হয়, তবে পরদিনে শ্রাদ্ধ করিয়া প্রদোষে উন্ধাদান করিবে । s উল্কাদানের মন্ত্র যথা –ওঁ শস্ত্রাশগ্ৰহতানাঞ্চ ভূতানাং ভূতদর্শয়োঃ । উজ্জ্বলজ্যোতিষা দেহং দহেয়ং ব্যোমবহ্নিনা । অগ্নিদগ্ধাশ্চ যে জীবা যেহপ্যদগ্ধাঃ কুলে মম। উজ্জ্বলজ্যোতিষা দগ্ধাস্তে যান্তু পরমাং গতি ॥ যমলোকং পরিত্যজ্য আগত যে মহালয়ে। উজ্জ্বলজ্যোতিষী কৃষ্ণু প্ৰপশুপ্তে ব্ৰজ" তে | * 鴨 fr
